Henry David Thoreau একজন আমেরিকান প্রকৃতিবিদ, প্রবন্ধকার, কবি এবং দার্শনিক ছিলেন। তিনি একজন বিশিষ্ট ট্রান্সসেনডেন্টালিস্ট (অধিবাস্তববাদী) হিসেবে পরিচিত। তাঁর সর্বাধিক পরিচিত রচনা হল "Walden", যেখানে তিনি প্রকৃতির মাঝে সরল জীবনযাপনের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন, এবং "Civil Disobedience" (নাগরিক অবাধ্যতা) প্রবন্ধ, যেখানে তিনি অন্যায় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে নাগরিকদের অবাধ্যতার নৈতিক সঠিকতা সম্পর্কে যুক্তি উপস্থাপন করেছেন।
জন্ম: ১২ জুলাই, ১৮১৭, কনকর্ড, ম্যাসাচুসেটস, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
মৃত্যু: ৬ মে, ১৮৬২ (বয়স ৪৪), কনকর্ড, ম্যাসাচুসেটস, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
প্রভাবিত করেছেন: রালফ ওয়াল্ডো এমারসন, মহাত্মা গান্ধী
প্রভাবিত হয়েছেন: নাথানিয়েল হথর্ন, চার্লস ডারউইন, অ্যারিস্টটল প্রমুখ
শিক্ষা: হার্ভার্ড কলেজ (১৮৩৩–১৮৩৭)
Complete Title: Civil Disobedience (or Resistance to Civil Government).
Date of Composition: 1848.
Place Written: Concord, Massachusetts.
First Published: 1849.
Literary Period: Early 19th Century American Literature, Transcendentalism, Abolitionism.
Genre: Essay, Nonfiction.
Setting: The United States, specifically Massachusetts.
Climactic Moment: Thoreau urges the American people to renounce their rights to property and protection by the state, advocating for moral resistance.
Main Antagonist: The American government, particularly its enforcement of unjust laws.
Narrative Perspective: Written in the first-person, Thoreau presents his personal argument and philosophy on individual resistance.
থোরো ছিলেন এক দৃঢ়abolitionist (দাসপ্রথা বিরোধী) এমন এক সময়ে, যখন দাসপ্রথা আমেরিকায় ক্রমশ বিভাজন সৃষ্টি করছিল। তাই, যখন আমেরিকান সরকার ১৮৪৬ সালে মেক্সিকোর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে, তখন থোরো, যিনি তখন ওয়ালডেন পন্ডে বসবাস করছিলেন, এই যুদ্ধকে আমেরিকার একটি ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখেছিলেন, যার উদ্দেশ্য ছিল মেক্সিকোর ভূমি দখল করা ও দাসপ্রথা সম্প্রসারণ করা।
ফলস্বরূপ, থোরো এই ক্ষমতা দখলের প্রতিবাদে কর দিতে অস্বীকৃতি জানান। যুদ্ধের আগে, থোরো রালফ ওয়াল্ডো এমারসনের শিক্ষা অনুসরণ করতেন, যেখানে বলা হয়েছিল যে পরিবর্তন ও সংস্কার শুরু হয় ব্যক্তির জীবনযাপনের ধরন থেকে।এমারসনের ট্রান্সসেন্ডেন্টালিস্ট আন্দোলনের অনুসারী হিসেবে, থোরো আত্মনির্ভরশীলতা চর্চা করতেন এবং বস্তুগত সম্পদের ওপর নির্ভরতা কমানোর চেষ্টা করতেন।তবে, আমেরিকার যুদ্ধ ঘোষণা করার পর, যদিও থোরো এখনও ট্রান্সসেন্ডেন্টালিস্ট আন্দোলনের অংশ ছিলেন, তিনি আর বিশ্বাস করতেন না যে শুধু ব্যক্তিগত জীবনযাত্রার পরিবর্তন সমাজে বড় পরিবর্তন আনতে পারে।তিনি বিশ্বাস করতেন যে যে পরিবর্তন কেউ চায়, সেটি আনতে তাকে সক্রিয়ভাবে কাজ করতে হবে।এই ধারণাই তাকে "Civil Disobedience" লেখার জন্য অনুপ্রাণিত করেছিল।
হেনরি ডেভিড থোরো তাঁর প্রবন্ধ "Civil Disobedience" শুরু করেন শাসনব্যবস্থার সর্বোত্তম রূপ নিয়ে চিন্তা করে। তিনি স্বীকার করেন যে, তাঁর মতে সর্বোত্তম সরকার হল সেটি, যা একেবারেই শাসন করে না। সেখান থেকে তিনি পাঠকদের আহ্বান জানান, যেন তারা বর্তমান মার্কিন সরকারের অস্তিত্ব ও উদ্দেশ্য নিয়ে চিন্তা করে। তিনি যুক্তি দেন যে, একটি স্থায়ী সরকার (standing government) অনেকটা স্থায়ী সেনাবাহিনীর মতো, যা ক্ষমতাধর কিছু মানুষের লালসা ও স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য বিকৃত ও দুর্নীতিগ্রস্ত হয়ে যেতে পারে, পুরো জাতির কল্যাণের পরিবর্তে।
এরপর থোরো আমেরিকান সরকারের কঠোর সমালোচনা করেন, বিশেষ করে তার অন্যায়কে উৎসাহিত করার ভূমিকা ও সীমিত শাসনক্ষমতা নিয়ে। তিনি যুক্তি দেন যে, আমেরিকার সমস্ত সাফল্য সরকারের কারণে নয়, বরং আমেরিকান জনগণের প্রচেষ্টার ফল। এরপর তিনি পাঠকদের প্রতি তাঁর প্রথম আহ্বান জানান—একটি "ভালো সরকার" প্রতিষ্ঠার জন্য, যা তিনি ও তাঁর সহনাগরিকরা বর্তমানে ভোগ করছেন না।
থোরো বলেন যে, শাসনের প্রকৃত ক্ষমতা জনগণের হাতে, এবং এজন্য আমেরিকানদের উচিত নিজেদের চিন্তাশক্তি ও কর্মক্ষমতাকে পুনরুদ্ধার করা—প্রথমে একজন মানুষ হিসেবে, তারপর একজন নাগরিক হিসেবে। তিনি তাঁর পাঠকদের আহ্বান জানান যেন তারা আইন ও তার ন্যায়বিচার প্রদানের ক্ষমতা সম্পর্কে গভীরভাবে চিন্তা করে। তিনি যুক্তি দেন যে, নাগরিকদের উচিত ন্যায়বিচারের স্বার্থে আইন ভাঙার ঝুঁকি নেওয়া, এমনকি যদি তাতে তারা "খারাপ" নাগরিক হিসেবে চিহ্নিত হয়।
যদিও রাষ্ট্র তাদের শত্রু হিসেবে বিবেচনা করতে পারে, থোরো বলেন যে এর বাইরে কোনো পথ নেই। কারণ, রাষ্ট্রের ক্ষমতার অপব্যবহার এতটাই চরমে পৌঁছেছে যে একজন বিবেকবান মানুষ এই সরকারকে স্বীকৃতি দিতে পারে না—বিশেষ করে যখন এটি দাসপ্রথার মতো একটি অমানবিক প্রতিষ্ঠানের সুরক্ষা দেয়।
থোরো তাঁর শ্রোতাদের মনে করিয়ে দেন যে, একটি স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার অধিকার জনগণের রয়েছে। তিনি যুক্তি দেন যে, যে সরকার জনগণকে দমন করে, লুটপাট চালায় এবং দাসপ্রথাকে সমর্থন করে, সেই সরকারের "যন্ত্র" (machine) ধ্বংস করে দেওয়া ন্যায়সঙ্গত ও সঠিক। যদিও থোরো তাঁর যুক্তির বিপরীতে উইলিয়াম প্যালের "Duty of Submission to Civil Government" রচনার কথা উল্লেখ করেন, যেখানে প্যালে যুক্তি দিয়েছিলেন যে, যদি সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা জনসাধারণের জন্য "অসুবিধাজনক" হয়, তবে সেটি করা উচিত নয়, তবুও থোরো শেষ পর্যন্ত এই ধারণাটিকে নাকচ করে দেন। তাঁর পাল্টা যুক্তি সংক্ষিপ্ত কিন্তু দৃঢ়—মানুষকে সবসময় ন্যায়বিচারের পক্ষে দাঁড়াতে হবে, তা যতই কঠিন বা বিপজ্জনক হোক না কেন। তিনি বলেন, জনগণের উচিত দাসপ্রথাকে প্রত্যাখ্যান করা এবং মেক্সিকোর বিরুদ্ধে যুদ্ধ বন্ধ করা, যদি তাতে দেশ বিভক্তও হয়ে যায়।
এরপর থোরো ম্যাসাচুসেটস এবং তার বাসিন্দাদের দিকে দৃষ্টি ফেরান, যাদের তিনি মনে করেন ন্যায়বিচারের জন্য আত্মত্যাগ করতে প্রস্তুত নয়। তিনি সমালোচনা করেন যে, তাঁর সহনাগরিকরা বাণিজ্য ও কৃষিতে বেশি আগ্রহী, অথচ তারা মেক্সিকো-আমেরিকা যুদ্ধ থামাতে বা দাসপ্রথা বিলুপ্ত করতে কিছুই করছে না।এছাড়াও, থোরো ম্যাসাচুসেটসের জনগণের সরকারের কাছে আবেদন করা ও ভোট দেওয়ার মাধ্যমকে পরিবর্তনের একমাত্র উপায় হিসেবে গ্রহণ করার প্রবণতাকে কঠোরভাবে সমালোচনা করেন। তিনি ব্যাখ্যা করেন যে, এই প্রথাগত পদ্ধতিগুলো দাসপ্রথা বা যুদ্ধ বন্ধ করার ক্ষেত্রে কার্যকর নয়। তিনি বিশেষভাবে উল্লেখ করেন যে, ভোট দেওয়া কেবলমাত্র নিজের দুর্বল ইচ্ছাকে প্রকাশ করার একটি মাধ্যম।এই ধরনের পরিবর্তনের উপায়গুলোকে জনগণ কেন কার্যকর বলে মনে করে, তা নিয়ে থোরো উদ্বিগ্ন। তিনি ভাবেন, আমেরিকান নাগরিকদের এই নিষ্ক্রিয় ও "অদ্ভুত" চরিত্র আসলে তাদের নৈতিক অবস্থানের দুর্বলতাকে প্রতিফলিত করে।
যদিও থোরো স্বীকার করেন যে, মানুষের জীবনের মূল লক্ষ্য বিশ্বের সমস্ত অন্যায় দূর করা হওয়া উচিত নয়, তবুও তিনি যুক্তি দেন যে, অন্তত একটি অনৈতিক প্রতিষ্ঠানকে প্রত্যাখ্যান করার দায়িত্ব মানুষের রয়েছে। এই বক্তব্য তাঁকে আবারও সরকারের কাছে আবেদন করার (petitioning) প্রথার কঠোর সমালোচনার দিকে নিয়ে যায়। থোরো বিস্ময় প্রকাশ করেন—লোকেরা যখন নিজেরাই ইউনিয়ন ভেঙে দিতে সক্ষম, তখন তারা কেন সরকারের কাছে এই কাজ করার জন্য আবেদন করছে? তিনি যুক্তি দেন যে, পুরুষদের শুধু মতামত পোষণ করাই যথেষ্ট নয় (যেমন আবেদনপত্র জমা দেওয়া), বরং তাদের সেই মতামতকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।
এরপর তিনি তাঁর শ্রোতাদের স্মরণ করিয়ে দেন পরিস্থিতির গুরুত্ব সম্পর্কে। তিনি যুক্তি দেন যে, জনপ্রিয় বিশ্বাসের বিপরীতে, অন্যায় আইনের সংশোধন করার চেষ্টা করাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ—কারণ দেশপ্রেমের নামে কোনো অনৈতিক কাজকে চালিয়ে যাওয়া কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়। তিনি আরও বলেন যে, আইন ভাঙাই একমাত্র উপায়, যাতে কেউ নিজের নিন্দিত অন্যায়ের অংশীদার না হয়। থোরো পুনরায় জোর দিয়ে বলেন যে, এই পরিবর্তন রাষ্ট্র-নিয়ন্ত্রিত পদ্ধতিতে সম্ভব নয়। পরিবর্তে, তিনি ম্যাসাচুসেটসের জনগণকে আহ্বান জানান যেন তারা "ব্যক্তি" এবং "সম্পত্তির" মাধ্যমে সরকারের প্রতি তাদের সমর্থন প্রত্যাহার করে। তাঁর মতে, যদি মাত্র কয়েকজন "সৎ" মানুষ সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রত্যাহার করে (যেমন কর না দেওয়া এবং কারাবরণ করা), তবে দাসপ্রথার অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে। তিনি ব্যাখ্যা করেন যে, একজন করদাতা, কর সংগ্রহকারী, বা সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রত্যাখ্যান করাই সেই বিপ্লবের পথ, যা তিনি আহ্বান জানাচ্ছেন।
এছাড়াও, থোরো উল্লেখ করেন ধনীদের জন্য নাগরিক অবাধ্যতা অনুশীলন করা কতটা কঠিন। তিনি বলেন, যাদের প্রচুর সম্পদ ও সম্পত্তি রয়েছে, তারা সর্বদা সেই প্রতিষ্ঠানের প্রতি অনুগত থাকবে, যা তাদের এবং তাদের সম্পত্তিকে রক্ষা করে। এটি তাঁকে নাগরিক অবাধ্যতা অনুশীলনের চ্যালেঞ্জ ও ঝুঁকি সম্পর্কে চিন্তা করতে বাধ্য করে, যেমন কারাবরণ, সম্পত্তি হারানোর আশঙ্কা, এবং রাষ্ট্রের সুরক্ষা হারানো। তবে, তিনি পরামর্শ দেন যে, মানুষকে অবশ্যই এই ফাঁদ এড়াতে হবে—সম্পদের প্রতি আসক্তি ত্যাগ করে আত্মনির্ভরশীল হতে হবে। এরপর, থোরো নিজের নাগরিক অবাধ্যতার উদাহরণ দেন। তিনি ব্যাখ্যা করেন কিভাবে তিনি একটি গির্জার জন্য কর দিতে অস্বীকার করেন এবং "poll tax" পরিশোধ করতে অস্বীকার করেন। পোল ট্যাক্স না দেওয়ার কারণে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়, যেখানে তিনি এক বন্দীর সঙ্গে রাত কাটান, যিনি অভিযোগে অভিযুক্ত ছিলেন যে তিনি একটি শস্যাগার (barn) পুড়িয়ে দিয়েছেন।
এই অভিজ্ঞতা থোরোর জন্য বিভ্রান্তিকর (disorienting) ছিল, তবে এটি তাঁকে একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি এনে দেয়। তিনি নিজের চারপাশের পরিবেশকে আরও স্পষ্টভাবে দেখতে পান এবং নিজের জীবনের দীর্ঘকাল ধরে বসবাস করা স্থান সম্পর্কে আরও গভীর বোঝাপড়া অর্জন করেন। জেল থেকে বেরিয়ে আসার পর, তিনি নিজের প্রতিবেশীদের প্রতি সন্দেহের দৃষ্টিতে তাকান। তাঁর দৃষ্টিতে, তারা দুর্বল পুরুষ ও নারী, যারা ঝুঁকি নেওয়ার এতটাই ভয় পায় যে তারা ন্যায়ের জন্য কিছু করতে চায় না।
থোরো আবার নাগরিক অবাধ্যতার (civil disobedience) প্রসঙ্গে ফিরে আসেন এবং বলেন যে, কর প্রদান করতে অস্বীকৃতি জানানো মানেই রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্রত্যাখ্যান করা। তিনি যুক্তি দেন যে, একজন নাগরিক হিসেবে তাঁর অধিকার রয়েছে রাষ্ট্রের কার্যক্রম পর্যালোচনা করার, বিশেষ করে যখন কর সংগ্রাহকরা তাঁর কাছে আসে। তিনি মনে করেন, রাষ্ট্রের কর্মকাণ্ডের নৈতিকতার ভিত্তিতে কর প্রদান করা বা অস্বীকার করা উচিত।
থোরো আরও বলেন যে, নাগরিকদের উচিত রাষ্ট্রের কার্যকলাপকে একটি উচ্চতর দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা—একটি অবস্থান থেকে যেখানে তারা রাষ্ট্র থেকে কিছুটা দূরে দাঁড়িয়ে "নগ্নভাবে (স্পষ্টভাবে) সেটিকে পর্যবেক্ষণ করতে পারে"। উদাহরণ হিসেবে, তিনি ব্যাখ্যা করেন যে, লোকেরা শুধু এই কারণে সংবিধানের প্রতি অন্ধ আনুগত্য দেখানো উচিত নয় যে এটি দেশের মূল আইন। বরং, তাদের উচিত "আরও বিশুদ্ধ সত্যের উৎস" খোঁজা, যাতে তারা তাদের সময়ের গুরুত্বপূর্ণ নৈতিক প্রশ্নগুলোর যথাযথ উত্তর খুঁজে পায়।
শেষে, থোরো তাঁর শ্রোতাদের স্মরণ করিয়ে দেন যে, ন্যায়পরায়ণভাবে শাসন করতে হলে সরকারের অবশ্যই জনগণের সম্মতি থাকা আবশ্যক। তিনি বলেন যে, রাষ্ট্রকে অবশ্যই ব্যক্তিকে "একটি উচ্চতর ও স্বাধীন শক্তি" হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে। তাঁর মতে, এটাই একটি স্বাধীন, প্রগতিশীল, এবং গৌরবময় রাষ্ট্র গঠনের মূল চাবিকাঠি—যেখানে সমস্ত মানুষ ন্যায়বিচার ও সম্মানের সঙ্গে বিবেচিত হবে.