Aristotle was an Ancient Greek philosopher and scholar. He wrote about many subjects, including science, philosophy, language, economics, politics, psychology, and the arts.
Born: 384 BC, Stagira, Greece
Died: 322 BC (age 62 years), Chalcis, Greece
Complete Title: Poetics.
Date of Composition: Exact date unknown; most likely between 335 and 323 B.C.E.
Place of Writing: Athens, Greece.
First Published: The exact date is unknown, but likely between 335 and 323 B.C.E.
Literary Period: Classical Greek.
Genre: Literary Criticism/Theory.
Narrative Perspective: First Person.
এরিস্টটলের Poetics গ্রন্থে, তিনি কবিতার মধ্যকার অবাস্তবতা বা অযৌক্তিকতার (irrationalities) বিষয়ে আলোচনা করেছেন এবং উদাহরণ হিসেবে সোফোক্লেসের Electra নাটকটির উল্লেখ করেন। সোফোক্লেসের এই নাটকে, ইলেক্ট্রাকে বলা হয় যে তার ভাই ওরেস্টিস পাইথিয়ান গেমসে রথ দৌড় প্রতিযোগিতায় নিহত হয়েছে। এরিস্টটল এই ঘটনাটিকে অযৌক্তিক বলে মনে করেন, কারণ পাইথিয়ান গেমস সোফোক্লেসের জীবদ্দশায় প্রচলিত ছিল, কিন্তু Electra-র কাহিনীর সময়কাল প্রাচীন—যখন এই প্রতিযোগিতার অস্তিত্ব ছিল না।
পাইথিয়ান গেমস—যা ডেলফিক গেমস নামেও পরিচিত, কারণ এই প্রতিযোগিতা ডেলফির পবিত্র স্থানে অবস্থিত স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হতো—প্রথম শুরু হয় খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে এবং এটি ছিল প্রাচীন গ্রীসের পানহেলেনিক গেমসগুলোর (Panhellenic Games) একটি। এই গেমস অ্যাপোলো দেবতার সম্মানে অনুষ্ঠিত হতো, যিনি গ্রীক পুরাণে তীরন্দাজ ও নৃত্যের দেবতা হিসেবে পরিচিত। প্রতিযোগিতাগুলো প্রতি চার বছর অন্তর হতো—একটি নির্দিষ্ট চক্রে, যেখানে অলিম্পিক গেমসের দুই বছর পর এই গেমস অনুষ্ঠিত হতো, নেমিয়ান গেমস এবং ইসথমিয়ান গেমস-এর মাঝে।
পাইথিয়ান গেমসে ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ড-এর নানা ইভেন্ট থাকতো (যার মধ্যে পূর্ণ বর্ম পরে দৌড় প্রতিযোগিতা অন্তর্ভুক্ত ছিল), কুস্তি, মুষ্টিযুদ্ধ (boxing), ঘোড়দৌড় এবং চার-ঘোড়ার রথের দৌড় প্রতিযোগিতা ছিল, যেমনটি Electra-তে বলা হয়েছে যে ওরেস্টিসের মৃত্যু সেই প্রতিযোগিতায় হয়েছিল। এই গেমসে নৃত্য ও সঙ্গীত প্রতিযোগিতাও থাকতো, যেমন বাঁশির সুর (pipe music) ও গান। পাইথিয়ান গেমসে বিজয়ীদের উপহার দেওয়া হতো বিজয়ের পুষ্পমাল্য—লরেল গাছের পাতা দিয়ে তৈরি মুকুট, যেটি অ্যাপোলো দেবতার কাছে পবিত্র ছিল।
১) কাব্যের সূচনা: অনুকরণ (Imitation) হলো মূলধারা
এরিস্টটল বলেন, কাব্যচর্চার মূলে রয়েছে অনুকরণের প্রক্রিয়া। মহাকাব্য (Epic), ট্র্যাজেডি (Tragedy), এমনকি কমেডি (Comedy), সংগীত বা বাদ্যযন্ত্র সহযোগে গাওয়া গান—সবই একরকমের অনুকরণ। অনুকরণের মাধ্যম (Media), বিষয়বস্তু (Object), এবং কৌশল (Mode) এই তিনটি দিক থেকেই এদের পার্থক্য করা যায়।
২) অনুকরণের মাধ্যম (Medium of Imitation)
কোনো শিল্পী হয়ত রং ও রেখার মাধ্যমে অনুকরণ করেন, যেমন চিত্রশিল্পী, আবার কেউ ভাষা, ছন্দ ও সুরের সাহায্যে কাজ করেন, যেমন কবি বা গীতিকার। কাব্যিক অনুকরণও এই তিন উপাদানের (Rhythm, Language, Harmony) একক বা মিলিত প্রয়োগে হয়ে থাকে।
৩) অনুকরণের বিষয়বস্তু (Object of Imitation)
শিল্পীরা মানুষ ও তাদের কাজকর্মকেই উপস্থাপন করে থাকেন—মানুষ বা তো নৈতিকভাবে ভালো বা খারাপ। শিল্পীর লক্ষ্য হয় হয় তাদের বর্তমানের চেয়ে উন্নততর রূপে, কখনো বা হেয় রূপে বা বাস্তবের মতোই তুলে ধরা। ট্র্যাজেডি মানুষকে মহানরূপে উপস্থাপন করে, আর কমেডি সাধারণত হেয় বা হাস্যকর রূপ তুলে ধরে।
৪) অনুকরণের রীতি (Mode of Imitation)
তিন ধরনের উপস্থাপনা রয়েছে:
বর্ণনামূলক (Narrative)
অভিনয়ভিত্তিক (Dramatic)
মিশ্র রীতি (Mixed form)
৫) কাব্যচর্চার উৎস ও বিকাশ (Origins & Development of Poetry)
মানুষ প্রকৃতি থেকেই অনুকরণপ্রিয়। শিশুদের খেলা, মানুষের শিল্পচর্চা—সবই অনুকরণের ফল। অভ্যাস ও চর্চার মাধ্যমে কবিরা নিজেদের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকেন।
৬) মহাকাব্য বনাম ট্র্যাজেডি ও কমেডি (Epic vs Tragedy & Comedy)
কমেডির উৎপত্তি অজানা, তবে এটি হাস্যরসাত্মক ও হেয় প্রকৃতির মানুষের অনুকরণ।
মহাকাব্য ও ট্র্যাজেডি মহৎ রূপকে তুলে ধরে, কমেডি দেখায় দৈনন্দিন জীবনের ত্রুটি ও হাস্যকর দিক।
৭) ট্র্যাজেডির সংজ্ঞা (Definition of Tragedy)
একটি গুরুত্বপূর্ণ, পরিপূর্ণ এবং নির্দিষ্ট দৈর্ঘ্যের কর্মের অনুকরণ যা করুণা (Pity) ও ভয় (Fear) উদ্রেক করে এবং আত্মার পরিশুদ্ধি ঘটায়। ভাষা ও রচনার অলংকার এ ক্ষেত্রে অত্যন্ত জরুরি।
৮) ট্র্যাজেডির ছয়টি উপাদান
Plot (কাহিনী)
Character (চরিত্র)
Thought/Theme (বক্তব্য বা ভাব)
Diction (ভাষা)
Song (সঙ্গীত)
Spectacle (দৃশ্য)
৯) কাহিনির গঠন (Structure of Plot)
ট্র্যাজেডির প্রাণ হচ্ছে Plot। এটি হওয়া উচিত শুরু, মধ্য ও শেষাংশবিশিষ্ট।
দুই প্রকার Plot:
Simple (সরল)
Complex (জটিল) – যেখানে Peripeteia (বিপর্যয়) এবং Anagnorisis (প্রত্যভিজ্ঞান) থাকে।
১০) কাব্যসত্য বনাম ইতিহাস
Poetry বা কবিতা ভবিষ্যতের সম্ভাব্য ঘটনাকে তুলে ধরে, আর History বাস্তব ঘটনার বর্ণনা দেয়। তাই কবিতা বেশি দার্শনিক এবং চিরন্তন।
১১) Peripeteia ও Anagnorisis
Peripeteia: ঘটনাপ্রবাহে হঠাৎ পরিবর্তন
Anagnorisis: অজানা থেকে জ্ঞানে উত্তরণ
১২) ট্র্যাজেডির অংশগুলো
Prologue (প্রস্তাবনা)
Episode (দ্বি-কোরাস সংগীতের মাঝখানে অংশ)
Exode (শেষাংশ)
Chorus Songs: Parode এবং Stasimon এ বিভক্ত
১৩) Tragic Hero ও Tragic Action
Tragic Hero হচ্ছে এমন এক চরিত্র, যে পুরোপুরি ভালো বা মন্দ নয়। তার পতন ঘটে তার কোনো ত্রুটির (Hamartia) কারণে। এতে দর্শকের মধ্যে ভয় ও করুণা জাগে।
১৪) ভয় ও করুণা (Fear & Pity)
শুধু নাটক দেখেই নয়, এমনভাবে কাহিনী গড়তে হবে যাতে শুনেই ভয় ও করুণা জাগে। যেমন ইডিপাসের কাহিনী।
১৫) মহাকাব্য (Epic)
Epic কাব্যে চিন্তা ও ভাষার মান উন্নত হতে হবে। মহাকাব্যে একইসাথে অনেক ঘটনা চলতে পারে যা Tragedy তে সম্ভব নয়।
১৬) মহাকাব্য বনাম ট্র্যাজেডি
যদিও মহাকাব্য বিস্তৃত ও জটিল, তবুও Tragedy কে উচ্চতর বলা যায় কারণ এতে রয়েছে সংগীত, দৃশ্য, এবং নাটকীয় আবেদন যা দর্শকদের হৃদয় স্পর্শ করে।