Joseph Addison (May 1, 1672 – May 17, 1719) was an English essayist, poet, playwright, and politician. He was the eldest son of Lancelot Addison. Addison is often remembered alongside his close friend Richard Steele, with whom he co-founded The Spectator magazine. His straightforward writing style helped move away from the complicated and formal styles of the 17th century, marking a change in English prose.
Sir Richard Steele was an Anglo-Irish writer, playwright, and politician, best known for co-founding The Spectator magazine with his close friend Joseph Addison. He played a key role in shaping English literature and journalism during his time.
Born: March 12, 1672 – Dublin, Ireland
Died: September 1, 1729 (aged 57) – Wales, United Kingdom
রিচার্ড স্টিল রচিত প্রবন্ধ "অফ দ্য ক্লাব"-এ দ্য স্পেকটেটর ক্লাবের সদস্যদের চরিত্র বিশ্লেষণ বর্ণনা করা হয়েছে।
স্পেকটেটর ক্লাবের প্রথম সদস্য হলেন রজার ডি কভারলি। তিনি এক প্রাচীন বংশের ব্যারনেট। তিনি একজন ব্যতিক্রমধর্মী আচরণসম্পন্ন মানুষ, তবে তার এই অদ্ভুততাগুলো ভালো বিচারবুদ্ধির ফলাফল। তিনি একগুঁয়ে বা রুক্ষ নন, আর এটাই তাকে সবার প্রিয় করে তোলে। তিনি ব্যাচেলর অবস্থায় আছেন কারণ তার যৌবনে তিনি এক তরুণ বিধবার প্রেমে পড়ে তাকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু প্রত্যাখ্যাত হন। তার বয়স ছাপ্পান্ন বছর এবং যৌবনে, প্রেমে ব্যর্থ হওয়ার আগে তিনি এক চটকদার ও ফ্যাশনেবল মানুষ ছিলেন। কিন্তু তারপর তিনি গম্ভীর হয়ে যান এবং পোশাক-আশাকের ব্যাপারে উদাসীন হয়ে পড়েন, এবং পুরনো ধাঁচের কোট ও ডাবলেট পরে ঘোরাফেরা করেন। তিনি কোয়োরামের একজন বিচারকও বটে।
ক্লাবের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ সদস্য একজন ভদ্রলোক, তিনিও একজন ব্যাচেলর। তিনি ইননার টেম্পলের একজন আইনজীবী। তবে তিনি প্রকৃতপক্ষে আইন পড়ায় তেমন আগ্রহী নন। তাকে তার একগুঁয়ে পিতা আইন পড়তে বাধ্য করেছেন। তিনি সাহিত্যে ও নাটকে বেশি আগ্রহী। তিনি মঞ্চ ও আচরণের একজন চমৎকার সমালোচক। তার পিতার পাঠানো আইনি প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য তিনি একজন আইনজীবী নিয়োজিত করেছেন। তিনি নিয়মিত থিয়েটারে যান এবং নাটক ও অভিনেতাদের বিষয়ে তার মতামত অত্যন্ত মূল্যবান বলে গণ্য করা হয়।
তিনি একজন বুদ্ধিমান, সাহসী কিন্তু বিনয়ী মানুষ। তার নিজের একটি ছোট সম্পত্তি রয়েছে এবং তিনি স্যার রজারের উত্তরাধিকারীও বটে। তিনি সেনাবাহিনী ত্যাগ করেছেন কারণ তার মনে হয়েছে, এই পেশায় উন্নতি করতে হলে শুধু সৈনিক হওয়াই যথেষ্ট নয়, একজন সভাসদ বা রাজদরবারের লোকও হতে হয়। তিনি একাধিক অবরোধ ও যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি বুঝেছেন যে পদোন্নতি তখনই মেলে, যখন কেউ নিজের দাবি জোর দিয়ে উপস্থাপন করে এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মন জয় করতে পারে। তবে তিনি জেনারেলদের দোষ দেন না তার সামরিক জীবন ছেড়ে দেওয়ার জন্য। তিনি একজন সৎ মানুষ এবং খোলামেলা স্বভাবের। আবার তিনি চাটুকারও নন।
Will Honeycomb
উইল হানিকম্ব বয়সে বেশ প্রবীণ, কিন্তু নিজেকে অনেকটা কম বয়সী দেখাতে সক্ষম হয়েছেন। তিনি তার যৌবনের চেহারা ও প্রাণশক্তি ধরে রেখেছেন। তিনি ফ্যাশন এবং এর ইতিহাস সম্পর্কে অনেক কিছু জানেন ও বলেন। তিনি পুরনো ইংরেজ লর্ড ও লেডিদের প্রেমকাহিনি বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করতে পারেন। তিনি একজন রুচিশীল ভদ্রলোক এবং সবাই তাকে একজন মার্জিত ও সম্ভ্রান্ত মানুষ হিসেবে গণ্য করে।
একজন ধর্মযাজক মাঝে মাঝে ক্লাবে আসেন এবং স্টিল সন্দিহান যে তাকে ক্লাবের সদস্যদের তালিকায় রাখা উচিত কি না। তিনি একজন দার্শনিক স্বভাবের ও পণ্ডিত ব্যক্তি। তার স্বাস্থ্য দুর্বল। তিনি শান্ত স্বভাবের, কিন্তু তার সততা ও নিষ্ঠা অনেক অনুসারী তৈরি করেছে। তিনি ক্লাবে কখনোই ধর্মীয় বিষয়ে আলোচনা করেন না, যদি না কেউ আগে সেই প্রসঙ্গ তোলে। পৃথিবীর ব্যাপারে তার খুব একটা আগ্রহ নেই। তিনি কেবল এই জাগতিক দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে উঠতে চান, যাতে পরজগতে নিজেকে উপযুক্ত করে তুলতে পারেন।
লাইন ৮–১৪: He is a gentleman......all who know him:
এই অনুচ্ছেদে স্টিল স্পেকটেটর ক্লাবের সদস্যদের চরিত্রচিত্রণের একটি বর্ণনা দিয়েছেন। প্রথম যে সদস্যটির কথা বলা হয়েছে, তিনি হলেন স্যার রজার ডি কভারলি। স্যার রজার এমন একজন ব্যক্তি যিনি কিছুটা অদ্ভুত স্বভাবের, যা তাকে অন্যদের থেকে আলাদা করে তোলে। কিন্তু এই অদ্ভুততা বা বিচিত্রতা আসে তার সাধারণ বুদ্ধি ও নৈতিক বোধ থেকে। তার আচরণ সাধারণ মানুষের চেয়ে আলাদা, কারণ পৃথিবীতে যে জ্ঞান ও বুদ্ধির অভাব আছে তা তিনি উপলব্ধি করতেন, এবং বলতেন অন্যরাই ভুল, তিনি নন। কিন্তু এই বিশ্বাস তাকে রুক্ষ বা একগুঁয়ে করেনি, আর এই কারণেই তার কোনো শত্রু তৈরি হয়নি। বরং, তার ব্যতিক্রমধর্মী আচরণ ও ব্যবহারের মধ্য দিয়েই সে পরিচিত মানুষদের সাহায্যে এগিয়ে আসে।
লাইন ৩৩–৩৭: When he comes......in the Game-Act:
স্যার রজারকে আমাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে একজন সহজ-সরল কিন্তু অদ্ভুত প্রকৃতির মানুষ হিসেবে, যিনি অন্যদের সাহায্যে সদা প্রস্তুত। এখানে তার সহজাত ভদ্রতা ও ভালো স্বভাবের পরিচয় পাই। তিনি একজন সদয় প্রভু এবং এমনকি তার চাকরদের প্রতিও বন্ধুত্বপূর্ণ মনোভাব পোষণ করেন। তিনি তাদের নাম ধরে ডাকেন এবং তাদের সঙ্গে ঘরে ঢোকার সময় আলাপ করেন। স্যার রজার তার এলাকায় একজন ম্যাজিস্ট্রেটও বটে। এই দায়িত্বে তিনি ক্রিমিনাল কোর্টের ত্রৈমাসিক অধিবেশনে মামলাগুলো ভালোভাবেই পরিচালনা করেন। একবার তিনি গেম আইনের একটি নির্দিষ্ট অংশের ব্যাখ্যা দেন, যা সকলের প্রশংসা অর্জন করে। এই বক্তব্যটি প্রকৃতপক্ষে একটি ব্যঙ্গাত্মক মন্তব্য, কারণ গেম আইনটি খুবই সাধারণ এবং এর ব্যাখ্যার জন্য অতিরিক্ত মেধার প্রয়োজন হয় না। এছাড়াও, ‘সর্বজনীন প্রশংসা’-র উল্লেখে এক প্রকার সূক্ষ্ম বিদ্রুপ আছে, কারণ এই প্রশংসা সম্ভবত মাত্র কিছু লোকের পক্ষ থেকেই এসেছে যারা সেই অধিবেশনে উপস্থিত ছিল! এইভাবে লেখক স্যার রজারের চরিত্রকে জীবন্ত করে তুলেছেন। তিনি ভালো, সৎ এবং দয়ালু, কিছুটা অদ্ভুত এবং নিজস্ব মতামত ও আত্মবিশ্বাসে কিছুটা গর্বিত।
লাইন ৪৩–৪৯: He was placed......in the lump:
এই অনুচ্ছেদে টেম্পলার সম্পর্কে বলা হয়েছে, যিনি আইন পড়তে একান্ত অনিচ্ছায় বাধ্য হয়েছিলেন, কেবল তার একগুঁয়ে বাবার ইচ্ছা পূরণের জন্য। যদিও তিনি ইননার টেম্পলে থাকতেন, কিন্তু তার আগ্রহ ছিল থিয়েটার ও সাহিত্যে, আইন নয়। তাকে আইন পড়তে পাঠানো হয়েছিল দেশের আইন শেখার উদ্দেশ্যে, কিন্তু তিনি নাটক ও মঞ্চের নিয়ম সম্পর্কে বেশি জ্ঞান রাখতেন। তিনি সাহিত্যিক কর্তৃপক্ষ, যেমন অ্যারিস্টটল ও লংগিনাস—এই প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক ও লেখকদের সঙ্গে বেশি পরিচিত ছিলেন, আইনবিদ লিটলটন ও কোকের চেয়ে, যারা ছিলেন সতেরো শতকের বিশিষ্ট আইনজ্ঞ। তার বাবা ভাবতেন, তার ছেলে খুব গুরুত্বসহকারে আইন পড়ছে, তাই তিনি তাকে বিয়ের সময় টাকার লেনদেন, লিজ ও বন্ধক সংক্রান্ত একাধিক মামলার সমাধানের জন্য পাঠাতেন, যেন ছেলে ‘বিশেষজ্ঞ’ মতামত দিতে পারে। টেম্পলার এই সমস্যার সমাধান করতেন একজন আইনজীবী নিয়োগের মাধ্যমে, যিনি নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে এসব প্রশ্নের উত্তর দিতেন। এই অংশে রসিকতা ও ব্যঙ্গ রয়েছে। পাশাপাশি এমন বাবাদের প্রতি মৃদু সমালোচনাও করা হয়েছে, যারা নিজেদের ইচ্ছা সন্তানদের উপর চাপিয়ে দেন, না ভেবে যে এতে আদৌ কোনো লাভ হবে কি না।