Gerard Manley Hopkins SJ was an English poet and Jesuit priest. He became famous after his death and is now seen as one of the great English poets. His style—especially his idea of sprung rhythm—made him an innovator. He praised God through strong images and nature in his poetry.
Born: July 28, 1844, Stratford, London, United Kingdom
Died: June 8, 1889 (age 44 years), Dublin, Ireland
Author: Gerard Manley Hopkins (1844-1889).
Title: "The Windhover".
Date of Writing: May 30, 1877.
Publication Date: 1918, included in Poems of Gerard Manley Hopkins.
Dedication: "To Christ our Lord".
Theme: The poem explores Hopkins's philosophy of "inscape," the essential nature of a person or thing, and his awe of nature and God's creation.
Subject: The poem focuses on the beauty and power of a kestrel (also known as a windhover) in flight, seen as a manifestation of divine beauty.
"The Windhover" হল একটি সনেট যা ১৮৮৭ সালে ইংরেজ কবি ও যাজক (Jesuit priest) জেরার্ড ম্যানলি হপকিন্স রচনা করেন, এবং এটি উৎসর্গ করা হয়েছে "ক্রিস্ট আমাদের প্রভু"কে। কবিতাটিতে বক্তা (speaker) একটি চিল পাখি (যাকে "windhover" বলা হয়) আকাশে শিকার খুঁজতে উড়ে বেড়াচ্ছে—এই বিস্ময়কর দৃশ্য বর্ণনা করেছেন। পাখিটির আকাশে উড়ে বেড়ানোর দক্ষতা—একদিকে এক জায়গায় স্থিরভাবে মণ্ড্রানোর ক্ষমতা, আবার হঠাৎ গতিতে নিচে ঝাঁপিয়ে পড়ার ক্ষমতা—এই সব দেখে বক্তা গভীরভাবে মুগ্ধ হন। তিনি এই দৃশ্যকে ঈশ্বরের সৃষ্টির সৌন্দর্য ও মহিমার প্রকাশ হিসেবে দেখেন। কবিতার প্রথম আটটি চরণ, অর্থাৎ অক্টেট (octet), মূলত পাখিটিকে কেন্দ্র করেই রচিত; আর দ্বিতীয় ও শেষ অংশ অর্থাৎ সেস্টেট (sestet)—এই ছয়টি চরণে পাখিটিকে একটি ধর্মীয় প্রেক্ষাপটে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। শেষ পর্যন্ত বক্তা এই বার্তাটিই তুলে ধরেন যে, এইরকম সৌন্দর্যে বিস্মিত হওয়ার কিছু নেই, কারণ ঈশ্বরের সমস্ত সৃষ্টি এমনিতেই ঐশ্বরিক সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ।
আজ সকালে আমি সৌভাগ্যবান ছিলাম একটি উড়ন্ত বাজপাখি দেখতে পেয়ে।
সে যেন সকালের প্রিয় প্রাণী, দিনের আলোর রাজপুত্র, তার গায়ে ছোপ ছোপ পালক।সে উড়ছিল ওপরের দোল খাওয়া বাতাসের স্রোতে ভেসে।সে যেন নিখাদ আনন্দে পূর্ণ ছিল, বাতাসকে এমনভাবে নিয়ন্ত্রণ করছিল যেমন ঘোড়সওয়ার ঘোড়াকে চালায়।এক সময় সে প্রায় স্থিরভাবে বাতাসে ভেসে রইল, হঠাৎ করেই সে নিখুঁতভাবে নিচে নেমে এলো এক আরক আকৃতিতে—যেমন একজন স্কেটার বরফের উপর দিয়ে মসৃণভাবে হেলে যায়।তার এই ডানা মেলে ডাইভ দেওয়া আর গ্লাইড করায় বোঝা যাচ্ছিল সে কতটা ক্ষমতাশালী বাতাসের উপরেও কর্তৃত্ব রাখে।এই দৃশ্য আমাকে গভীরভাবে নাড়া দিল—এই পাখির উড়ান ছিল তার নিখুঁত দক্ষতা ও সাফল্যের প্রমাণ!
এই সমস্ত ভিন্ন বৈশিষ্ট্য একত্রে মিলেছে এই পাখির মধ্যে—সৌন্দর্য, গৌরব, কর্ম, বাতাস আর পালক—সব একসাথে! কিন্তু তোমার আগুন, হে খ্রিস্ট, আরও উজ্জ্বল, আরও শক্তিশালী, আরও অপরূপ।হে খ্রিস্ট, তুমি আমার দীপ্তিমান বর্ম পরা অশ্বারোহী!
আসলে ভালো করে ভাবলে সেই পাখিটি তেমন বিশেষ কিছু নয়—কারণ এমনকি কষ্টকর ও একঘেয়ে কাজ যেমন মাঠ চাষ করাও, মাটি উল্টালে তাতে ঝকঝকে দীপ্তি দেখা যায়,আর আগুন থেকে পড়ে যাওয়া গরম কয়লাগুলোর ভিতরেও ফেটে বের হয় লাল আর সোনালী সৌন্দর্য।
To Christ our Lord
খ্রীষ্ট, আমাদের প্রভুকে উৎসর্গিত
I caught this morning morning's minion, king–
আমি আজ সকালে ধরলাম সকালের প্রিয়তম, রাজাকে—
dom of daylight's dauphin, dapple-dawn-drawn Falcon, in his riding
দিবালোকে রাজপুত্র, ফালকন পাখি, যে রঙিন ভোরের টানে উড়ে চলেছে
Of the rolling level underneath him steady air, and striding
তার নিচের সমতল ঘূর্ণায়মান বাতাসে সে স্থিরভাবে ভেসে আছে, আর এগিয়ে চলেছে দৃপ্ত ভঙ্গিতে
High there, how he rung upon the rein of a wimpling wing
ওপর আকাশে, কেমন করে সে তার ঢেউ খেলানো ডানার লাগাম টেনে ঘুরে চলেছে
In his ecstasy! then off, off forth on swing,
তার উল্লাসে! তারপর সে ঝট করে বেরিয়ে পড়ল দুলে দুলে,
As a skate's heel sweeps smooth on a bow-bend: the hurl and gliding
যেমন স্কেটের গোড়ালি ধনুকের বাঁক ধরে মসৃণভাবে গ্লাইড করে: সেই ছোঁড়া ও স্লাইড
Rebuffed the big wind. My heart in hiding
প্রচণ্ড বাতাসকে ঠেলে দিলো পিছনে। আমার গোপনে থাকা হৃদয়
Stirred for a bird, – the achieve of, the mastery of the thing!
একটি পাখির জন্য আন্দোলিত হলো – সেই অর্জনের, সেই দক্ষতার সৌন্দর্যে!
Brute beauty and valour and act, oh, air, pride, plume, here
প্রকৃতির রূঢ় সৌন্দর্য, সাহসিকতা ও কর্ম – ওহ বাতাস, গর্ব, পালক, সব এখানে
Buckle! AND the fire that breaks from thee then, a billion
একত্রে মিলিত! আর তখন তোমার ভেতর থেকে যে আগুন বেরিয়ে আসে, তা কোটি কোটি গুণে
Times told lovelier, more dangerous, O my chevalier!
বার বলা যায় আরও সুন্দর, আরও ভয়ঙ্কর – ও আমার সাহসী অশ্বারোহী!
No wonder of it: shéer plód makes plough down sillion
এতে আশ্চর্য কিছু নেই: কঠোর পরিশ্রমে হালচাষের রূপ হয় গাঢ় রেখাযুক্ত জমি
Shine, and blue-bleak embers, ah my dear,
জ্বলে ওঠে, আর নীলচে-ধূসর ছাই, ওহ আমার প্রিয়,
Fall, gall themselves, and gash gold-vermilion.
পড়ে গিয়ে নিজেদের ক্ষত করে, আর ফেটে বের হয় সোনালি-কমলা আগুন।
সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা:
এই কবিতায় কবি একটি বাজপাখির উড়ান দেখে মুগ্ধ হন এবং সেই দৃশ্য থেকে ঈশ্বরের গৌরব, সৌন্দর্য, সাহসিকতা ও আত্মত্যাগ উপলব্ধি করেন। তার চোখে পাখির উড়ান ঈশ্বরীয় শিল্প, যা দৃশ্যত একটি সাধারণ পাখির আচরণ হলেও এক গভীর আধ্যাত্মিক অর্থ বহন করে।
চাইলে আমি প্রতিটি লাইনের শব্দ আলাদা করেও ব্যাখ্যা করতে পারি। বলো, করব কি?