Joseph Addison (May 1, 1672 – May 17, 1719) was an English essayist, poet, playwright, and politician. He was the eldest son of Lancelot Addison. Addison is often remembered alongside his close friend Richard Steele, with whom he co-founded The Spectator magazine. His straightforward writing style helped move away from the complicated and formal styles of the 17th century, marking a change in English prose.
Sir Richard Steele was an Anglo-Irish writer, playwright, and politician, best known for co-founding The Spectator magazine with his close friend Joseph Addison. He played a key role in shaping English literature and journalism during his time.
Born: March 12, 1672 – Dublin, Ireland
Died: September 1, 1729 (aged 57) – Wales, United Kingdom
লেখক এই প্রবন্ধে নিজের জীবনের কিছু বিশেষ তথ্য দিয়েছেন, কারণ তিনি পাঠকের সাধারণ কৌতূহল মেটাতে চান, যিনি সবসময় মনে করেন যে কোনো রচনাকে ভালোভাবে বুঝতে হলে লেখকের কিছু ব্যক্তিগত তথ্য জানা দরকার।
স্পেকটেটরের জন্ম হয়েছিল একটি ছোট জমিদার পরিবারে এবং তিনি তার পিতার থেকে ঐ সম্পত্তি উত্তরাধিকারসূত্রে লাভ করেন। এই সম্পত্তি যুগের পর যুগ ধরে পিতার কাছ থেকে পুত্রের কাছে হস্তান্তরিত হয়েছে, কোনো রকম বিভাজন বা পরিবর্তন ছাড়াই। তার মা একবার স্বপ্ন দেখেছিলেন যে তিনি বড় হয়ে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হবেন এবং একজন বিচারক হবেন। এটি হয়তো তখনকার পারিবারিক একটি মামলা-মোকদ্দমার কারণে হয়ে থাকতে পারে। কিন্তু শিশুকাল থেকেই তার স্বভাব মায়ের স্বপ্নকে সত্যি বলেই মনে করাত। তিনি সবসময়ই গম্ভীর প্রকৃতির ছিলেন। স্কুলে তিনি সংযত ও নিঃশব্দ ছিলেন। তার শিক্ষক তার উপর সন্তুষ্ট ছিলেন এবং বলেছিলেন যে তার মধ্যে এমন মজবুত প্রতিভা আছে, যা সময়ের সাথে টিকে থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি নিজেকে এক গভীর নীরবতায় প্রকাশ করেছিলেন, যা খুব কমই ভেঙেছেন। তিনি পরিশ্রমী ছাত্র ছিলেন এবং কঠোর অধ্যয়নে নিমগ্ন ছিলেন, এতটাই যে এমন কোনো বই ছিল না যার সঙ্গে তিনি পরিচিত ছিলেন না।
পিতার মৃত্যুর পর তিনি বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে ইউরোপ সফরে বের হন। তার জ্ঞানলাভের অদম্য তৃষ্ণা ছিল এবং সেই তৃষ্ণাই তাকে ইউরোপের প্রতিটি দেশে নিয়ে যায়, যেখানে কিছু নতুন বা অদ্ভুত দেখার মতো ছিল। মিশরের পিরামিড নিয়ে কিছু বিতর্কের কারণে মিশরের প্রাচীন নিদর্শন সম্পর্কে তার বিশেষ কৌতূহল জন্মায়। সেই ব্যক্তিগত কৌতূহল মেটাতে তিনি কায়রো যান এবং পিরামিডগুলো ভালোভাবে দেখেন।
তিনি ছিলেন এক রক্ষণশীল মানুষ এবং মাঝে মাঝে দুঃখ করতেন যে এত জ্ঞান একজন নীরব মানুষের সম্পত্তি হয়ে পড়েছে, এবং এই কারণে সাধারণ মানুষ তার পাঠ ও অভিজ্ঞতা থেকে যা কিছু অর্জিত হয়েছে, তার উপকার পায় না।এই কারণে তিনি সিদ্ধান্ত নেন যে প্রতিদিন সকালে একটি করে পৃষ্ঠা লিখবেন, যাতে করে তার মনের ভাবগুলো প্রকাশ করতে পারেন, কারণ তার স্বভাবজাত নীরবতা তাকে মৌখিকভাবে তা প্রকাশ করতে দিত না। তিনি এইভাবে লিখনের মাধ্যমে যোগাযোগ করতেন এবং এতে তিনি এমন এক সুখ পেতেন যে তার জীবন নিরর্থক যায়নি।তিনি নিজের চেহারা বা পোশাক-পরিচ্ছদ সম্পর্কে কিছু জানাতে চাইতেন না, কারণ তিনি গোপন থাকতেই পছন্দ করতেন এবং তার মনে হতো যে কাউকে চিনে ফেলা, তাকিয়ে থাকা, বা কথা বলা অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক।
লাইন ৭-১১: "I have observed......of an author"
অ্যাডিসন প্রবন্ধটি শুরু করেন এই বক্তব্য দিয়ে যে, পাঠকেরা সেই লেখকের কিছু ব্যক্তিগত তথ্য জানতে আগ্রহী হন, যার বই তারা পড়ছেন। তারা জানতে চান লেখক ফর্সা না কি শ্যামবর্ণ, তিনি শান্ত স্বভাবের ও ধৈর্যশীল কিনা, না কি সহজে রেগে যান। লেখকের স্বভাব ও চেহারা সম্পর্কে জ্ঞান থাকলে পাঠকের কাছে লেখকের রচনাটি আরও ভালোভাবে বোঝা যায় বলে মনে হয়। পাঠকেরা মনে করেন যে, লেখকের এই ব্যক্তিগত তথ্যগুলোর সঙ্গে পরিচিত হলে তিনি লেখাটির গভীর অর্থ আরও ভালোভাবে অনুধাবন করতে পারেন।
এই অনুচ্ছেদ অ্যাডিসনের সূক্ষ্ম কটাক্ষের এক অনন্য উদাহরণ। এটি সেই সমালোচক গোষ্ঠীর প্রতি এক মৃদু বিদ্রূপ, যারা মনে করত যে কোনো লেখকের রচনা বিশ্লেষণ করতে হলে তার জীবনী সম্পর্কিত তথ্য অবশ্যই বিবেচনায় নেওয়া উচিত। এই অংশটিই যেন তার পরবর্তী প্রবন্ধগুলোর শ্রেষ্ঠ বৈশিষ্ট্যের সূত্রপাত করে।
লাইন ৩০-৩৫: "The gravity......bells from it"
স্পেকটেটর হিসেবে অ্যাডিসন বলেন যে, তার ছোটবেলায় তার মা একবার স্বপ্ন দেখেছিলেন যে সে বড় হয়ে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হবে, যেমন একজন বিচারক। অ্যাডিসন হালকা কৌতুকের ছলে বলেন যে, এই স্বপ্নের কারণ হতে পারে, তখন তাদের পরিবারে একটি মামলা চলছিল। যাই হোক, শিশুকালে স্পেকটেটরের গম্ভীর স্বভাব দেখে মনে হয়েছিল, তার মায়ের স্বপ্নটা সত্যি হতে পারে।
সে ছিল এমন এক শিশু, যে সাধারণ শিশুদের মতো ঝঙ্কার বাজনা (rattle) নিয়ে খুশি হতো না। দু’মাস বয়স হওয়ার আগেই সে নিজের র্যাটল ছুঁড়ে ফেলে দেয়। সে তখনো পর্যন্ত করাল (coral – এক ধরনের খেলনা) নিয়ে খেলতে রাজি হয়নি, যতক্ষণ না তাতে বাঁধা ঘণ্টিগুলো খুলে ফেলা হয়েছিল। এটি বোঝায় যে সে ছোট শিশু হিসেবেও এতটাই গম্ভীর ছিল যে, খেলনার মতো তুচ্ছ ও শব্দময় বস্তু তাকে মোটেই আনন্দ দিত না।
এটি একটি আত্মজৈবনিক তথ্য। অ্যাডিসন শিশুকাল থেকেই গম্ভীর স্বভাবের ছিলেন এবং খেলাধুলা বা আনন্দে সময় কাটানোর বদলে পড়াশোনায় বেশি মনোযোগ দিতেন। অবশ্যই, এই অংশেও অ্যাডিসনের মৃদু ও কৌতুকপূর্ণ লেখাশৈলী প্রতিফলিত হয়েছে। যেমন, একটি দুই মাস বয়সী শিশুর র্যাটল ফেলে দেওয়ার বর্ণনায় একটি হাস্যরস আছে, যেন সে নিজেই বুঝে ফেলেছে যে এই খেলনাটি নিরর্থক। লেখক এখানে অর্ধ-গম্ভীর ভঙ্গিতে কথা বলেছেন।
লাইন ৭৪-৭৯: "I have been......own club"
স্পেকটেটর হিসেবে তিনি লন্ডন শহরে ঘুরে বেড়াতেন এবং বিভিন্ন কফি হাউসে উপস্থিত হতেন, যেগুলোর প্রতিটি কোনো না কোনো শ্রেণির মানুষ কিংবা পেশাজীবীদের প্রিয় আড্ডাস্থল ছিল। এই জায়গাগুলোতে তিনি শুধু লোকজনকে দেখতেন এবং তাদের মধ্যে কথোপকথন শুনতেন। তিনি কখনো নিজের পরিচয় প্রকাশ করতেন না।রয়্যাল এক্সচেঞ্জে তিনি প্রায়ই একজন বণিক হিসেবে ভুল চিহ্নিত হতেন। আবার কখনো জোনাথান’স নামক কফি হাউসে, যা শেয়ার ব্যবসায়ীদের কাছে প্রিয় ছিল, তাকে একজন ইহুদি ব্যবসায়ী বলে মনে করা হতো।