Edward Wadie Said was a Palestinian-American academic, literary critic, and political activist. He taught literature at Columbia University and was one of the founders of post-colonial studies.
Born: November 1, 1935, Jerusalem
Died: September 25, 2003 (age 67), New York, New York, United States
Influenced by: Michel Foucault, Noam Chomsky, Gilles Deleuze, Jacques Derrida, Theodor W. Adorno, Raymond Williams.
Writter : Edward Said
Published : 1993
Culture and Imperialism একটি অ-কাল্পনিক বই যা 1993 সালে প্রকাশিত হয়, এবং এর লেখক প্যালেস্টাইন-আমেরিকান লেখক ও একাডেমিক এডওয়ার্ড সাঈদ। এই বইটি 1985 এবং 1986 সালে সাঈদের দেওয়া কয়েকটি বক্তৃতার থেকে উদ্ভূত, এবং এটি তার পূর্ববর্তী ঐতিহাসিক কাজ Orientalism এর ধারণাগুলোর বিস্তৃতি। সাঈদ, যাকে পোস্ট-কোলোনিয়াল স্টাডিজের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়, দেখান কীভাবে প্রাক্তন উপনিবেশিত অঞ্চলগুলি মেট্রোপলিটন কেন্দ্রগুলির উপর প্রভাব ফেলে এবং বিপরীতভাবে। তিনি যুক্তি দেন যে সাম্রাজ্যবাদী প্রকল্পটি পশ্চিম এবং বিশ্বের বাকি অংশের মধ্যে প্রায় প্রতিটি আন্তঃক্রিয়ার পিছনে কাজ করছে। ব্রিটেন এবং ভারতের, ফ্রান্স এবং আলজেরিয়া, এবং আমেরিকা এবং অন্যান্য সমস্ত দেশের (যেহেতু সাঈদ মনে করেন, আমেরিকা বিশ্বের শেষ সুপারপাওয়ার) মধ্যে সম্পর্কগুলি তার বিশ্লেষণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট সরবরাহ করে। একটি বিপ্লবী ধারণা হিসেবে তিনি আরও বলেন যে, সংস্কৃতিই সাম্রাজ্যবাদী প্রকল্পকে স্পষ্ট এবং সূক্ষ্ম উপায়ে সহায়তা করে, এবং সংস্কৃতি ও সাম্রাজ্যবাদ একে অপরের সাথে গভীরভাবে সম্পর্কিত। তিনি বিশেষভাবে উপন্যাস এবং অন্যান্য সাহিত্যিক সংস্কৃতির পণ্যের প্রতি মনোযোগ দেন, এবং দেখান যে এক সময়ের উপনিবেশবাদ থেকে দূরে মনে হওয়া কাজগুলো আসলে এর সাথে অবিচ্ছেদ্যভাবে যুক্ত। সর্বোপরি, সাঈদ একটি প্রকৃত পোস্ট-ইম্পেরিয়াল বিশ্ব তৈরি করার জন্য ভিত্তি স্থাপন করেন, যা জাতীয়তাবাদ এবং চিহ্নিতকরণের আদর্শিক ধারণাগুলি ছাড়িয়ে একটি চলমান মুক্তির ধারণা নিয়ে আসে। তিনি বিশ্বাস করেন যে, পণ্ডিত বা পাবলিক ইনটেলেকচুয়ালদের কাজ হলো বাস্তব জগতে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত হয়ে আরও ন্যায্য আলোচনার পরিবেশ তৈরি করা, যা প্রচলিত পক্ষপাতিত্বের সাহায্যে সংঘর্ষের জন্ম দেয় না, যেগুলো সাম্রাজ্যবাদী প্রকল্পের মূল বৈশিষ্ট্য।
Edward Said কালচার অ্যান্ড ইম্পেরিয়ালিজম নামক প্রবন্ধের সারাংশ সহজে ৫টি পয়েন্টে বোঝা যায়।
১. কালচারের ধারণা
২. ইম্পেরিয়ালিজমের ধারণা
৩. লেখকের জীবনী
৪. কালচার কিভাবে ইম্পেরিয়ালিজমকে সাহায্য করে?
৫. ইম্পেরিয়ালিজমকে সমর্থনকারী বইয়ের রেফারেন্স
এখন, আসুন পয়েন্টগুলো নিয়ে আলোচনা করি:
১. কালচারের ধারণা
কালচার মানে হলো একটি নির্দিষ্ট জনগণের বিশ্বাস, রীতিনীতি, শিল্পকলা, প্রতিষ্ঠান এবং জীবনযাত্রা। এটি প্রজন্মের পর প্রজন্মে প্রবাহিত হয়। এর উপাদানগুলো হলো পোশাক, খাদ্য, ভাষা, ধর্ম, রীতি-নীতি ইত্যাদি।
২. ইম্পেরিয়ালিজমের ধারণা
ইম্পেরিয়ালিজম মানে হলো অন্য দেশগুলোর ওপর নিয়ন্ত্রণ করা। যখন একটি রাষ্ট্র অন্য রাষ্ট্রের রাজনীতি, অর্থনীতি, এবং সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে এবং সেই রাষ্ট্রে নিজেদের সংস্কৃতি চাপিয়ে দেয়, তখন তাকে ইম্পেরিয়ালিজম বলা হয়।
৩. লেখকের জীবনী
Edward Said একজন ফিলিস্তিনি খ্রিস্টান। তিনি ১৯৩৫ সালে জেরুজালেমের তলবিয়া এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তবে তিনি সেখানে দীর্ঘকাল ছিলেন না। যখন ইসরায়েল প্যালেস্টাইনে প্রবেশ করে, তার পরিবার মিশরে শরণার্থী হিসেবে চলে যায়। ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল প্রতিষ্ঠিত হলে, ৭৫০,০০০ ফিলিস্তিনি যারা আরব দেশে আশ্রয় নিয়েছিল, তাদেরকে তাদের জন্মভূমিতে ফিরে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়নি। Edward Said মিশরে পড়াশোনা করেন এবং পরবর্তীতে যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান। তিনি কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন এবং পশ্চিমা বিশ্বে আরব ও মুসলিমদের নেতিবাচক উপস্থাপনার বিষয়ে লেখালেখি শুরু করেন।
৪. কালচার কিভাবে ইম্পেরিয়ালিজমকে সাহায্য করে?
Edward Said লেখেন যে কিভাবে কালচার এবং ইম্পেরিয়ালিজম একে অপরকে সহায়তা করেছে এবং সাহিত্য কিভাবে ইম্পেরিয়ালিজমের সহায়ক হয়েছে। ইম্পেরিয়ালিস্ট দেশগুলো বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতি সম্পর্কে ধারণা পেতে বই, বিশেষত উপন্যাস, ব্যবহার করত। এর মাধ্যমে তারা সেই দেশের সংস্কৃতিকে নীচু এবং অসভ্য হিসেবে উপস্থাপন করত, এবং তাদেরকে নিজেদের সংস্কৃতি গ্রহণ করতে বলত।
৫. ইম্পেরিয়ালিজমকে সমর্থনকারী বইয়ের রেফারেন্স
Edward Said ফ্রান্স, ব্রিটেন, এবং আমেরিকার ইম্পেরিয়ালিজমকে সমালোচনা করেন, বিশেষত ২০শ শতকে আমেরিকার পরোক্ষ ইম্পেরিয়ালিজমকে। তিনি জোসেফ কনরাডের হাউ আর্ট অফ ডার্কনেস উপন্যাসটি উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করেন, যেখানে কনরাড ইম্পেরিয়ালিস্ট চরিত্রের চিত্রনাট্য প্রস্তাব করেছেন। এছাড়া, Edward Said এ.এম. ফোস্টারের এ প্যাসেজ টু ইন্ডিয়া উপন্যাসটির আলোচনায় ইম্পেরিয়ালিজমের ভিকটিমদের দৃষ্টিকোণ থেকে লিখিত সাহিত্য সম্পর্কে আলোচনা করেন।
এইভাবে Edward Said করেন কিভাবে ১৯শ শতকের উপন্যাসগুলো ইম্পেরিয়ালিজমকে সমর্থন করে এবং সমাজে তার প্রভাব ফেলেছে।