John Keats was an English poet of the second generation of Romantic poets, alongside Lord Byron and Percy Bysshe Shelley. His works had been in publication for less than four years before he passed away from tuberculosis at the age of 25.
Born: October 31, 1795, Moorgate, London, United Kingdom
Died: February 23, 1821 (aged 25), Rome, Italy
Influenced by: John Milton, Edmund Spenser, Virgil, William Hazlitt
এই দৃশ্যগুলো বক্তাকে একইসাথে মোহিত, বিভ্রান্ত এবং উত্তেজিত করে—এগুলো যেন সম্পূর্ণ জীবনকে বন্দি করেছে, কিন্তু একই সাথে সময়ের মধ্যে স্থির হয়ে আছে। বক্তার প্রতিক্রিয়া বিভিন্ন মুড বা মনের অবস্থার মধ্য দিয়ে পরিবর্তিত হয়, এবং শেষ পর্যন্ত এই মৃৎপাত্র বক্তাকে প্রশ্নের মুখোমুখি করে, উত্তর দেয় না।
কবিতার সমাপ্তি দীর্ঘদিন ধরে নানা ব্যাখ্যার বিষয় হয়ে আছে। এই মৃৎপাত্র বক্তাকে এবং পাঠককেও যেন বলতে চায় যে "সত্য ও সৌন্দর্য এক এবং অভিন্ন"। কিটস এই কবিতাটি রচনার সময় এক মহাবিস্ফোরক সৃজনশীলতার মধ্যে ছিলেন, যখন তিনি তার অন্যান্য বিখ্যাত ওডগুলিও লিখেছিলেন (যেমন, "Ode to a Nightingale")। যদিও এই কবিতাটি কিটসের সময়ে খুব একটা জনপ্রিয় হয়নি, পরে এটি ইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ও সর্বাধিক প্রশংসিত কবিতাগুলোর একটিতে পরিণত হয়েছে।
বক্তা ভাবেন, মৃৎপাত্রে আঁকা দৃশ্যগুলো কোন গল্প বলছে? তারা কি মানুষ, না কি দেবতা? তারা গ্রিসের কোন অংশে আছে? তিনি ভাবেন, পুরুষ চরিত্রগুলো কারা? নারীরা কেন অনিচ্ছুক দেখাচ্ছে? এটি কি একটি তাড়া করার দৃশ্য, যেখানে কেউ পালানোর চেষ্টা করছে? বক্তা সংগীতযন্ত্রগুলোর দিকে তাকিয়ে ভাবেন, এটি কি কোনো উন্মত্ত উৎসবের চিত্র?
বক্তা সংগীতের প্রশংসা করেন, তবে বলেন যে শোনা যায় না এমন সংগীত আরও উত্তম—যেমন মৃৎপাত্রের নিঃশব্দ সংগীত। তাই, বক্তা মৃৎপাত্রের বাঁশির সুরকে বাজতেই বলছেন, তবে তা শ্রবণের আনন্দের জন্য নয়, বরং নীরবতার প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্য। এরপর, তিনি এক তরুণ বাঁশিওয়ালার দিকে মনোযোগ দেন, যে গাছের নিচে বসে আছে। যেহেতু সে চিরকাল বাঁশি বাজিয়ে যাবে, তাই গাছগুলোর পাতাও চিরকাল ঝরবে না।
তারপর, বক্তা এক প্রেমিক যুগলের দিকে তাকান। তারা প্রায় চুম্বন করতে চলেছে, কিন্তু তাদের ঠোঁট কখনো মিলবে না। তবে বক্তা তাদের উদ্বিগ্ন না হতে বলেন, কারণ যদিও সেই চুম্বন কখনো ঘটবে না, তারা চিরকাল প্রেমে থাকবে, এবং নারীটি চিরকাল সুন্দর থাকবে।
এরপর, বক্তা আবার গাছগুলোর দিকে তাকান, তাদের শাখাগুলোর প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, তারা চিরকাল আনন্দে থাকবে, কখনোই বসন্তকে বিদায় জানাতে হবে না। তিনি বাঁশিওয়ালার আনন্দময় ও অদম্য সঙ্গীতের প্রশংসা করেন, কারণ সে চিরকাল নতুন সুর বাজাতে থাকবে। এতে বক্তার মনে সুখ ও ভালোবাসার চিন্তা জন্মায়। মৃৎপাত্রের মানুষগুলো চিরকাল সুখের অপেক্ষায় থাকবে, চিরকাল উত্তেজনায় দৌড়াবে, এবং চিরকাল তরুণ থাকবে।
কিন্তু বাস্তব জীবনের আবেগ তাদের থেকে অনেক দূরে। বাস্তবতায় ভালোবাসার অনুভূতি ব্যথা দেয়, মনকে ক্লান্ত করে, এবং আকাঙ্ক্ষাকে তৃষ্ণায় পরিণত করে।
এরপর, বক্তা মৃৎপাত্রের আরেকটি দৃশ্যের দিকে মনোযোগ দেন—যেখানে একটি ধর্মীয় শোভাযাত্রার ছবি আঁকা আছে। তিনি লক্ষ্য করেন একটি ছায়াময় পুরোহিত, যে একটি গরুকে নিয়ে যাচ্ছে, যা আকাশের দিকে চেয়ে ডাকছে, এবং রেশম ও ফুলের সাজে সজ্জিত। এই দৃশ্য দেখে বক্তা ভাবেন, এই শোভাযাত্রার লোকেরা কোথা থেকে এসেছে? তারা কি নদীর তীর, সমুদ্র উপকূল, নাকি পাহাড়ের কোনো শহর থেকে এসেছে? সেই শহরটি এখন চিরকাল নীরবে পড়ে থাকবে, কারণ এর লোকেরা আর কখনো ফিরে আসবে না।
এরপর, বক্তা মৃৎপাত্রের সামগ্রিক চিত্রের দিকে তাকান। তিনি এর আকৃতি ও ভাবমূর্তি পর্যবেক্ষণ করেন এবং এর মানুষ, প্রকৃতি ও স্থির সৌন্দর্যের কথা ভাবেন। এই মৃৎপাত্র যেন চিন্তার ক্লান্তি থেকে অস্থায়ী মুক্তি দেয়, যেমন অনন্তকাল আমাদের বাস্তবতা থেকে দূরে রাখে। কিন্তু এই মুক্তি কেমন যেন অমানবিক, ঠান্ডা।এই উপলব্ধি থেকে বক্তা ভাবেন যে, যখন তার প্রজন্মের সবাই মারা যাবে, তখনও এই মৃৎপাত্র থেকে যাবে। এটি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ভাবনার বিষয় হয়ে উঠবে, যাদের চিন্তা বক্তার সময়ের মানুষের চিন্তার চেয়ে আলাদা হবে।সেই ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য মৃৎপাত্র একটি বার্তা রেখে যাবে: "সৌন্দর্যই সত্য, সত্যই সৌন্দর্য" এটাই একমাত্র জানা সম্ভব সত্য, এবং একমাত্র সত্য যা জানা জরুরি।
১.
Thou still unravish'd bride of quietness,
তুমি এখনো অকলঙ্কিত, নীরবতার চিরকুমারী,
২.
Thou foster-child of silence and slow time,
নীরবতা ও ধীরগতির কালের পালিত সন্তান,
৩.
Sylvan historian, who canst thus express
বনের ইতিহাসলেখক, যে ফুটিয়ে তোলে
৪.
A flowery tale more sweetly than our rhyme:
একটি ফুলেল কাহিনি, যা আমাদের কবিতার চেয়েও মধুর।
৫.
What leaf-fring'd legend haunts about thy shape
তোমার নকশা ঘিরে কোন পাতা-সজ্জিত উপকথা ভাসে?
৬.
Of deities or mortals, or of both,
দেবতা, নরমানব, না কি উভয়ের গল্প?
৭.
In Tempe or the dales of Arcady?
টেম্পি উপত্যকায়, না কি আর্কাডিয়ার সবুজ গিরিপথে?
৮.
What men or gods are these? What maidens loth?
এরা কারা? দেবতা না মানুষ? কারা এই অনিচ্ছুক কুমারীরা?
৯.
What mad pursuit? What struggle to escape?
এই উন্মত্ত দৌড়ঝাঁপ কেন? পালানোর সংগ্রাম কীসের?
১০.
What pipes and timbrels? What wild ecstasy?
কিসের বাঁশি, কিসের বাদ্যযন্ত্র? কিসের উন্মত্ত উল্লাস?
কবির চোখে এই গ্রীক ফুলদানি (urn) সময়ের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা এক নিস্তব্ধ শিল্পকর্ম। এটি নীরবতা ও ধীরগতির কালের সন্তান, কারণ এতে থাকা শিল্পকর্ম কখনো পরিবর্তিত হয় না। ফুলদানির চিত্রে চিত্রিত কাহিনি এমন এক গল্প বলে যা ভাষার চেয়েও সুন্দর। এখানে আর্কাডিয়া ও টেম্পি উপত্যকার পৌরাণিক দৃশ্য উঠে এসেছে, যেখানে দেবতা ও মানুষ মিলেমিশে আছেন, এবং প্রেম ও উন্মত্ততার এক দৃশ্য ফুটে উঠেছে।
১১.
Heard melodies are sweet, but those unheard
শোনা সুর মধুর, কিন্তু শোনা হয়নি এমন সুর আরও মধুর;
১২.
Are sweeter; therefore, ye soft pipes, play on;
তাই, হে কোমল বাঁশি, বাজতেই থাকো;
১৩.
Not to the sensual ear, but, more endear'd,
শরীরের কানে নয়, বরং আত্মার গভীরে প্রবেশ করো,
১৪.
Pipe to the spirit ditties of no tone:
শব্দহীন গানে আত্মাকে উদ্বেল করো।
১৫.
Fair youth, beneath the trees, thou canst not leave
ওহ, সুন্দর যুবক, এই গাছের নিচে তুমি কখনো থামবে না,
১৬.
Thy song, nor ever can those trees be bare;
তোমার গান থামবে না, আর গাছগুলোও কখনো পাতাশূন্য হবে না।
১৭.
Bold Lover, never, never canst thou kiss,
হে সাহসী প্রেমিক, তুমি কখনো, কখনো তাকে চুম্বন করতে পারবে না,
১৮.
Though winning near the goal yet, do not grieve;
যদিও তুমি লক্ষ্যের একেবারে কাছে, তবুও দুঃখ কোরো না;
১৯.
She cannot fade, though thou hast not thy bliss,
কারণ সে কখনো মলিন হবে না, যদিও তুমি তৃপ্ত নও,
২০.
For ever wilt thou love, and she be fair!
তুমি চিরকাল ভালোবাসবে, আর সে চিরকাল সুন্দর থাকবে!
এখানে কবি বলছেন, শোনা গান সুন্দর, তবে যে গান আমরা কখনো শুনিনি, তা আরও মধুর। ফুলদানির ছবিতে এক যুবক ও এক তরুণী প্রেমের দৃশ্যে আটকে আছে—যুবক চুম্বন করতে চাইছে, কিন্তু পারছে না। কিন্তু এই অপূর্ণতা একভাবে আশীর্বাদ, কারণ তাদের ভালোবাসা চিরকাল নতুন ও অমলিন থাকবে। বাস্তব প্রেম ক্ষণস্থায়ী, কিন্তু এই শিল্পকর্মে বন্দী প্রেম কখনো মলিন হবে না।
২১.
Ah, happy, happy boughs! that cannot shed
আহ! সুখী, সুখী শাখারা! তোমরা কখনো পাতাঝরা দেখবে না,
২২.
Your leaves, nor ever bid the Spring adieu;
তোমাদের পাতা কখনো ঝরবে না, বসন্ত কখনো বিদায় নেবে না।
২৩.
And, happy melodist, unwearied,
ওহ, সুখী সংগীতশিল্পী, তুমি ক্লান্ত হবে না,
২৪.
For ever piping songs for ever new;
তুমি চিরকাল বাজাবে, এবং তোমার গান চিরকাল নতুন থাকবে।
২৫.
More happy love! more happy, happy love!
আরও সুখী প্রেম! আরও, আরও আনন্দময় প্রেম!
২৬.
For ever warm and still to be enjoy'd,
চিরকাল উষ্ণ, চিরকাল উপভোগ্য,
২৭.
For ever panting, and for ever young;
চিরকাল উদ্দীপ্ত, এবং চিরকাল তরুণ!
২৮.
All breathing human passion far above,
সব মানবিক অনুভূতির ঊর্ধ্বে,
২৯.
That leaves a heart high-sorrowful and cloy'd,
যা হৃদয়কে গভীর শোকে ভরিয়ে তোলে,
৩০.
A burning forehead, and a parching tongue.
একটি জ্বলন্ত কপাল, এবং তৃষ্ণায় শুকিয়ে যাওয়া জিহ্বা।
এই অংশে কিটস দেখাচ্ছেন যে ফুলদানির দৃশ্যের প্রেম ও সংগীত চিরন্তন, যা কখনো ফুরাবে না। বসন্তের গাছপালার মতো, যা কখনো মরে যাবে না, প্রেমিক-প্রেমিকার ভালোবাসাও এখানে অনন্ত। কিন্তু বাস্তব জীবনের প্রেম এবং আবেগ তীব্র, যা শেষ পর্যন্ত ক্লান্তি ও দুঃখ বয়ে আনে।
৩১.
Who are these coming to the sacrifice?
কারা এগিয়ে আসছে এই বলির উৎসবে?
৩২.
To what green altar, O mysterious priest,
কোন সবুজ বেদির দিকে, হে রহস্যময় পুরোহিত,
৩৩.
Lead’st thou that heifer lowing at the skies,
তুমি সেই গরুটিকে নিয়ে চলেছ, যে আকাশের দিকে চেয়ে ডাকছে,
৩৪.
And all her silken flanks with garlands drest?
যার কোমল শরীর ফুলের মালায় সুসজ্জিত?
৩৫.
What little town by river or sea shore,
কোন ছোট্ট শহর, নদীর ধারে বা সমুদ্রের উপকূলে,
৩৬.
Or mountain-built with peaceful citadel,
নাকি পাহাড়ের ওপরে, এক শান্ত দুর্গের ছায়ায়?
৩৭.
Is emptied of this folk, this pious morn?
পবিত্র এই প্রভাতে যার সমস্ত লোক শূন্য হয়ে গেছে?
৩৮.
And, little town, thy streets for evermore
আর, ওহ ছোট্ট শহর, তোমার রাস্তাগুলো চিরকাল
৩৯.
Will silent be; and not a soul to tell
নীরব থাকবে; আর কেউ বেঁচে থাকবে না বলার জন্য
৪০.
Why thou art desolate, can e'er return.
কেন তুমি জনশূন্য হয়ে গেলে, তা কেউ ফিরে এসে জানাবে না।
এই অংশে কবি সেই বলির দৃশ্যকে বর্ণনা করছেন, যা ফুলদানিতে চিত্রিত আছে। পুরোহিত একটি বলি দেবার জন্য এক গরুকে নিয়ে যাচ্ছে, যার শরীরে মালা পরানো। কিন্তু কবি এখানে একটি গভীর ভাবনার জন্ম দেন—এই বলির পরিণতি কী? এই গ্রাম থেকে সবাই এই উৎসবে যোগ দিতে গেছে, কিন্তু এই শহরের রাস্তা চিরদিনের জন্য ফাঁকা হয়ে থাকবে, কারণ সেখানে কেউ ফিরে আসবে না। এটি এক রূপক, যা দেখায় যে শিল্পের দৃশ্য চিরকাল অপরিবর্তনীয় থাকে, কিন্তু বাস্তব জগতের ঘটনা এগিয়ে যায় এবং শেষ হয়ে যায়।
৪১.
O Attic shape! Fair attitude! with brede
ওহ, গ্রিক শিল্পকর্ম! সৌন্দর্যময় আকৃতি! যার অলঙ্করণ
৪২.
Of marble men and maidens overwrought,
সংকীর্ণ মার্বেলের গায়ে খোদিত পুরুষ ও নারীরা,
৪৩.
With forest branches and the trodden weed;
যেখানে অরণ্যের শাখা ও পদদলিত লতাগুল্ম আঁকা রয়েছে।
৪৪.
Thou, silent form, dost tease us out of thought
তুমি, নীরব শিল্পকর্ম, আমাদের ভাবনার অতলে নিয়ে যাও,
৪৫.
As doth eternity: Cold Pastoral!
যেন অনন্তকাল—এক ঠান্ডা, নির্বাক গ্রাম্য চিত্র!
৪৬.
When old age shall this generation waste,
যখন বার্ধক্য এই প্রজন্মকে ধ্বংস করে দেবে,
৪৭.
Thou shalt remain, in midst of other woe
তখনও তুমি থাকবে, নতুন দুঃখ-কষ্টের মাঝেও,
৪৮.
Than ours, a friend to man, to whom thou say’st,
আমাদের চেয়েও ভিন্ন এক যুগে, তবু মানুষের বন্ধু হয়ে, বলবে:
৪৯.
"Beauty is truth, truth beauty,—that is all
"সৌন্দর্যই সত্য, সত্যই সৌন্দর্য—এটাই সব,
৫০.
Ye know on earth, and all ye need to know."
যা তোমরা পৃথিবীতে জানো, এবং যা জানার প্রয়োজন।"
শেষ অংশে কিটস ফুলদানির শিল্পকে চিরন্তন বলে বর্ণনা করেছেন। এটি এক "ঠান্ডা গ্রাম্য দৃশ্য" (Cold Pastoral), কারণ এটি জীবনের উষ্ণতা ও পরিবর্তনশীলতার বিপরীত, চিরস্থায়ী। এই শিল্পকর্ম টিকে থাকবে, যখন বর্তমান প্রজন্ম ধ্বংস হয়ে যাবে।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো শেষ দুটি লাইন:
"সৌন্দর্যই সত্য, সত্যই সৌন্দর্য—এটাই সব, যা তোমরা পৃথিবীতে জানো, এবং যা জানার প্রয়োজন।"
এটি শিল্পের শক্তিকে তুলে ধরে—একটি শিল্পকর্ম আমাদের দেখায় যে সৌন্দর্যের মধ্যেই সত্য নিহিত আছে, এবং সত্যই প্রকৃত সৌন্দর্য। এটি মানুষের অস্তিত্বের গভীরতম প্রশ্নগুলোর সহজ, অথচ গভীর উত্তর।
এই কবিতায় কিটস দেখিয়েছেন কিভাবে শিল্প বাস্তবতার সীমাবদ্ধতাকে অতিক্রম করে চিরস্থায়ী হয়ে থাকে। ফুলদানির চিত্রিত দৃশ্যগুলো স্থির, কিন্তু এগুলো আমাদের মনের গভীরে প্রবেশ করে ভাবতে বাধ্য করে। শেষ লাইনগুলিতে তিনি শিল্পের শক্তিকে চিরন্তন বলে বর্ণনা করেছেন, যা আমাদের শেখায়—সৌন্দর্যের মধ্যেই সত্যের সন্ধান পাওয়া যায়।