In his essay "The Metaphysical Poets", T.S. Eliot argued that these poets were not quaint or fantastic, but rather great and mature poets. He believed they were a continuation of the mainstream of English poetry. 

Key facts about Eliot's essay

• Eliot's essay is considered a significant critical document of the modern age. 

• Eliot's theory of the "dissociation of sensibility" has been influential. 

• Eliot believed that metaphysical poets used language that was "pure and simple" to express their thoughts and feelings.

• Eliot believed that metaphysical poetry harmonized thought and feeling, grammar, and musicality. 

Key facts about metaphysical poets

• The term "Metaphysical poets" was coined by the critic Samuel Johnson.

• The poets were not formally affiliated and few were highly regarded until the 20th century. 

• Their work was characterized by the inventive use of conceits. 

• Their verse emphasized the spoken rather than lyrical quality. 

• They lived in complex and rapidly changing times. 

Other facts about T.S. Eliot 

• Eliot was an American-English poet, playwright, literary critic, and editor.

• He was a leader of the Modernist movement in poetry.

• He won the Nobel Prize for Literature in 1948.

তোমরা খুব সহজেই T. S. এলিয়টের The Metaphysical Poets বইটির সারসংক্ষেপ ৬টি পয়েন্টে বুঝতে পারবে:

১. কেন এই বইটি / সমালোচনা লেখা হয়েছিল?

২. মেটাফিজিকাল কবিদের গুণাবলী

৩. সংবেদনা একীকরণ এবং সংবেদনা বিচ্ছিন্নকরণ

৪. ড. জনসনের সমালোচনার উত্তর

৫. এলিজাবেথিয়ান কবি এবং আধুনিক কবিদের মধ্যে তুলনামূলক আলোচনা

৬. কেন সংবেদনার একীকরণ থাকা উচিত?

এখন মূল সারসংক্ষেপের ভিত্তিতে পয়েন্টগুলো আলোচনা করা যাক।

১. কেন এই বইটি / সমালোচনা লেখা হয়েছিল? T. S. এলিয়ট তার The Metaphysical Poets বইটি লিখেছিলেন স্কটিশ সাহিত্য সমালোচক স্যার হার্বার্ট জন ক্লিফোর্ড গ্রিয়েরসনের Metaphysical Lyrics and Poems of the 17th Century নামক বিখ্যাত বইটির সমালোচনা হিসেবে। সমালোচনায় ভালো এবং খারাপ দিক উভয়ই আলোচনা করা হয়। এলিয়ট লেখার আগে, মেটাফিজিকাল কবিদের ব্যাপক সমালোচনা ও উপেক্ষা করা হয়েছিল। তিনি প্রমাণ করেন যে মেটাফিজিকাল কবিদের কবিতা ছিল অকারণ নয়, বরং অত্যন্ত বুদ্ধিদীপ্ত। তারা ইংরেজি কবিতাকে মূলধারা থেকে সরিয়ে নেয়নি, বরং ইংরেজি কবিতার মূলধারাকে শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ করেছে।

২. মেটাফিজিকাল কবিদের গুণাবলী এলিয়ট এরপর মেটাফিজিকাল কবিদের গুণাবলী সম্পর্কে আলোচনা করেন।

জন ডন এবং আব্রাহাম কাউলির কবিতা: জন ডন এবং আব্রাহাম কাউলির লেখায় সাদৃশ্যের দক্ষ ব্যবহার দেখা যায়। সাদৃশ্য একটি জিনিসকে অন্য একটি জিনিসের সাথে তুলনা করে "যেমন" বা "এর মতো" ব্যবহার করে।

বিভিন্ন চিন্তাধারার মিশ্রণ: এই দুই লেখক অনেক ধরণের চিন্তাধারার সংমিশ্রণ দেখান। এর মানে হলো মেটাফিজিকাল কবিদের লেখার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের চিন্তা একত্রিত হয়, যা বুঝতে পাঠককে উচ্চমাত্রার বুদ্ধিমত্তার প্রয়োজন। অর্থাৎ, যদি একজন পাঠক একটি মেটাফিজিকাল কবিতা পড়ার পর সেটি ব্যাখ্যা করতে না পারেন, তবে তিনি বুঝতে পারবেন যে পাঠকের জ্ঞান কম।

মেটাফিজিকাল কনসিটের ব্যবহার এলিজাবেথিয়ান যুগেও ছিল: কনসিট দুটি দূরবর্তী বস্তুকে তুলনা করে এবং তাদের মধ্যে যৌক্তিক সংযোগ প্রদর্শন করে। ডনের কবিতায় প্রেমিকদের দুইটি কম্পাসের মুখ হিসেবে তুলনা করা হয়েছে। এইভাবে চিত্রিত হওয়া হয় "টেলিস্কোপিং ইমেজ" নামে। যা এলিজাবেথিয়ান যুগের বিখ্যাত লেখকদের মধ্যে ছিল, তবে তা পরিমাণে কম ছিল। তাই এলিয়ট বলেন, যেহেতু আগের লেখকরাও এই বৈশিষ্ট্যটি ধারণ করেছিলেন, তাহলে কেন শুধুমাত্র মেটাফিজিকাল কবিদের এইভাবে সমালোচনা করা উচিত?

৩. সংবেদনা একীকরণ এবং সংবেদনা বিচ্ছিন্নকরণ এখানে এলিয়ট মেটাফিজিকাল কবিদের গুণাবলী বর্ণনা করতে দুটি শব্দ ব্যবহার করেন: সংবেদনার একীকরণ (Unification of Sensibility) এবং সংবেদনা বিচ্ছিন্নকরণ (Dissociation of Sensibility)। এলিয়ট বলেন, মেটাফিজিকাল কবিরা তাদের কবিতায় স্নেহ বা আবেগকে সুন্দরভাবে প্রকাশ করেছেন। আর এটিই হচ্ছে সংবেদনার একীকরণ। কিন্তু পরবর্তীতে যারা কবিতা লিখতে চেষ্টা করেছিলেন, তাদের কবিতা একদম বিপরীত দিকে চলে যায়, যা এলিয়ট “সংবেদনা বিচ্ছিন্নকরণ” হিসেবে উল্লেখ করেন।

সংবেদনা কী?

এলিয়ট এখানে সংবেদনা বলতে বিভিন্ন অনুভূতি অনুভব করার ক্ষমতাকে বোঝাচ্ছেন না, বরং একজন লেখকের দক্ষতাকে বোঝাচ্ছেন। এটি হলো লেখক যে দক্ষতার সঙ্গে বিভিন্ন উপাদানকে একত্রিত করে, তা। মেটাফিজিকাল কবিদের জন্য এই দক্ষতা অত্যন্ত উপযুক্ত ছিল। কিন্তু রোমান্টিক ও ভিক্টোরিয়ান কবিরা যখন তাদের অনুকরণ করতে গিয়ে কবিতা লিখতে শুরু করলেন, তারা সঠিকভাবে তা করতে পারেননি। তারা মূলত প্রতিফলিত কবি ছিলেন। জন ডন এবং হার্বার্টের পর, সংবেদনার একীকরণ চিরতরে হারিয়ে যায় এবং তার স্থানে সংবেদনার বিচ্ছিন্নকরণ আসে।

১৮শ ও ১৯শ শতাব্দীর কবিদের কবিতার তুলনামূলক বৈশিষ্ট্য এবং জন ডনের সাথে তাদের পার্থক্য:

এলিয়ট এরপর ১৮শ শতাব্দীর কবিদের কথা বলেন। তারা ছিল বুদ্ধিবৃত্তিক, কিন্তু তাদের অনুভূতি ছিল দুর্বল। আবার ১৯শ শতাব্দীর কবিরা ছিল আবেগপূর্ণ কিন্তু বুদ্ধিবৃত্তিক নয়। অর্থাৎ, তাদের লেখার গুণমান ছিল ভিন্ন। তাদের কবিতায় সংবেদনার একীকরণ ছিল না। তাই টেনিসন এবং ব্রাউনিংকে প্রতিফলিত কবি বলা হয়। মেটাফিজিকাল কবিদের মতো তাদেরও অনুভূতির শক্তি ছিল, তবে তারা তা যথাযথভাবে প্রকাশ করতে পারেননি। কিন্তু জন ডন তার চিন্তাভাবনা এত সুন্দরভাবে প্রকাশ করতে সক্ষম হয়েছিলেন।

এখানে এলিয়ট মেটাফিজিকাল কবিদের বুদ্ধিবৃত্তিক হিসেবে চিহ্নিত করেন। আর যারা তাদের দেখে মেটাফিজিকাল কবিদের মতো কবিতা লেখার চেষ্টা করেছিলেন, তাদের তিনি "প্রতিফলিত কবি" বলে আখ্যায়িত করেন। এই প্রতিফলিত কবিদের কবিতায় মেটাফিজিকাল গুণাবলী ছিল না, বরং তারা অন্য শাখায় চলে গিয়েছিলেন।

এলিয়ট বলেন, মেটাফিজিকাল কবিরা একক বিষয়কে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে পারতেন। উদাহরণস্বরূপ, তারা একটি গোলাপের গন্ধকে এমনভাবে শব্দের মাধ্যমে সুন্দর করে তুলতে পারতেন। এটিই হলো কল্পনার শক্তি বা ইমেজারি। জন ডন তার কবিতায় কল্পনা বা ইমেজারি অত্যন্ত সুন্দরভাবে ব্যবহার করেছেন।

৪. ড. জনসনের সমালোচনার উত্তর:

এলিয়ট এরপর ড. জনসনের মেটাফিজিকাল কবিদের সংজ্ঞা আলোচনা করেন। তার The Life of Cowley বইয়ে ড. জনসন মেটাফিজিকাল কবিদের লেখনী সম্পর্কে বলেন: "সবচেয়ে বৈচিত্র্যময় ধারণাগুলি একসাথে কঠোরভাবে যুক্ত করা হয়।" মেটাফিজিকাল কবিরা বিপরীত বা অমিল ধারণাগুলিকে শক্তির সাথে একত্রিত করতেন। এলিয়ট এই পদ্ধতিকে কবিতার একটি বৈশিষ্ট্য হিসেবে উল্লেখ করেন, যা দীর্ঘকাল ধরে ইংরেজি সাহিত্যে বিদ্যমান।

এলিয়ট আবার ড. জনসনের The Vanity of Human Wishes বইয়ের কথা উল্লেখ করেন এবং বলেন, সেখানে বিভিন্ন বিপরীত ধারণাগুলিকে একত্রিত করা হয়েছে। অর্থাৎ, যা তিনি সমালোচনা করছেন, তা তার নিজের লেখায়ও আছে। এলিয়ট আরও বলেন যে, জন ডন এবং হার্বার্টের পর যারা মেটাফিজিকাল উপাদান নিয়ে লিখতে শুরু করেছিলেন, তারা ধীরে ধীরে সেগুলি আর ব্যবহার করতেন না। তবে, এলিয়ট এক জায়গায় জনসনের সাথে একমত হন এবং তা হলো, মেটাফিজিকাল কবিরা ছোট বিষয়গুলিকে বিশালভাবে বিশ্লেষণ করতেন।

৫. জন ডন, এলিজাবেথিয়ান এবং আধুনিক যুগের মধ্যে তুলনামূলক আলোচনা:

এলিয়ট এই তিনটি সময়ের কবিদের মধ্যে সংবেদনার দৃষ্টিকোণ থেকে কিছু সাদৃশ্য দেখান। এলিজাবেথিয়ান যুগের প্রথম দিকে কবিতার মূলধারা আধুনিক যুগে প্রবাহিত হয়েছে। অর্থাৎ, আধুনিক যুগের লেখকরাও মেটাফিজিকাল কনসিটের ব্যবহার করেছিলেন, যা এলিজাবেথিয়ান যুগেও ছিল। তবে মেটাফিজিকাল কবিরা সংবেদনার দিক থেকে সবচেয়ে উন্নত ছিলেন। মেটাফিজিকাল কবিরা ইংরেজি কবিতার মূলধারার অংশ ছিলেন। কিন্তু জন ড্রাইডেন এবং জন মিলটন, ইংরেজি সাহিত্যের দুই বড় নাম, এই ধারাটি কিছু পরিবর্তন করেন। তাদের লেখায় ভাষার উচ্চতম ব্যবহার এবং সর্বোচ্চ যুক্তি ছিল, তবে আত্মা ও সংবেদনশীলতা ছিল না।

৬. কেন সংবেদনার একীকরণ থাকা উচিত?

এলিয়ট শেষটায় বলেন যে, একটি কবির কবিতায় সংবেদনার একীকরণ থাকা উচিত। অর্থাৎ, বিভিন্ন সংবেদনা একত্রিত করা, কিছু অনুভব করা, কিছু দিয়ে নতুন সৃষ্টি করা এবং তার ধ্বনি চিত্র তৈরি করা হলো সংবেদনার একীকরণ। শুধুমাত্র সংবেদনার একীকরণের মাধ্যমেই একটি কবিতা অর্থপূর্ণ হতে পারে। এবং কবিতাটি তার পূর্ণতা লাভ করবে।