James Mercer Langston Hughes was an American poet, social activist, novelist, playwright, and columnist from Joplin, Missouri. He was one of the first to create a literary style called jazz poetry. Hughes is best known as a leader of the Harlem Renaissance.
Born: February 1, 1901, Joplin, Missouri, United States
Died: May 22, 1967 (age 66), Stuyvesant Polyclinic, United States
Key information
The poem is about a Black speaker who recalls listening to a blues musician perform in a Harlem club
The poem explores the beauty of Black art and the pain that underlies it
The poem embodies the rhythms of the blues, particularly in its shifting meter
The poem highlights the struggles of African Americans during the time
The poem helped establish Hughes as a leading figure in the Harlem Renaissance
Published Date : Langston Hughes's poem "The Weary Blues" was first published in 1925 in the magazine Opportunity. It was later published in 1926 as the title of Hughes's first book of poetry.
ল্যাংস্টন হিউজের “The Weary Blues” কবিতাটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯২৫ সালে। এতে একজন কৃষ্ণাঙ্গ পিয়ানোবাদকের কথা বলা হয়েছে, যিনি ধীর, বিষণ্ন এক ব্লুজ গান পরিবেশন করছেন। এই পরিবেশনাটি ঘটে হারলেমের একটি ক্লাবে—যা নিউ ইয়র্ক সিটির একটি বর্ণবৈষম্যে বিভক্ত পাড়া।
এই কবিতাটি চিন্তা করে কীভাবে সেই গানটি কৃষ্ণাঙ্গ অভিজ্ঞতার যন্ত্রণা ও অবিচারকে ধারণ করে, এবং সেই যন্ত্রণাকে রূপান্তর করে এক ধরনের সৌন্দর্য ও মুক্তির অনুভূতিতে। কবিতাটি এইভাবে কৃষ্ণাঙ্গ শিল্পের অপরিসীম সৌন্দর্যের ওপর আলোকপাত করে—এবং সেই সৌন্দর্যের নিচে লুকিয়ে থাকা গভীর বেদনার কথাও তুলে ধরে।
একটি অলস, ছেঁড়া গান বাজিয়ে, দোল খেতে খেতে, শান্ত, কোমল কণ্ঠে গান গাইছিলেন এক কৃষ্ণাঙ্গ মানুষ। এটি ছিল লেনক্স অ্যাভিনিউতে কয়েক রাত আগে। তিনি একটি পুরনো গ্যাস বাতির ম্লান আলোয় বাজাচ্ছিলেন। পিয়ানো বেঞ্চে তিনি অলসভাবে দুলছিলেন। তিনি দুলছিলেন সেই ক্লান্ত ব্লুজ সুরের তালে। তার কালো হাতগুলো সাদা কি-বোর্ডে, আর সেই পুরনো পিয়ানো যেন করুণ সুরে গান গাইছিলো। ওহ ব্লুজ! দুলতে দুলতে একটি কাঁপা চেয়ারে বসে, তিনি সেই দুঃখী র্যাগটাইম সুর বাজাচ্ছিলেন, যেন কেউ সুরের নেশায় মাতাল হয়ে গেছে। অপূর্ব ব্লুজ সঙ্গীত, যা এক কৃষ্ণাঙ্গ মানুষের আত্মা থেকে উঠে আসছে। ওহ ব্লুজ! এক নিম্ন, বিষণ্ন কণ্ঠে, আমি শুনলাম সেই কৃষ্ণাঙ্গ মানুষটি গান গাইছিলেন, পিয়ানো তার সঙ্গে বাজছিল:
“আমার এই পৃথিবীতে কেউ নেই। আমার কেউ নেই, কেবল আমি নিজেই। আমি আর দুঃখিত থাকব না, আমি আমার দুঃখ ঝেড়ে ফেলব।”
তার পা ঠপ ঠপ করে মেঝেতে পড়ছিল; তিনি পিয়ানোতে কয়েকটি কর্ড বাজালেন, তারপর আবার গান গাইলেন:
“আমার মন ক্লান্ত, আমি শান্তি পাই না। আমার মন ক্লান্ত, আমি শান্তি পাই না। আমি আর সুখী নই: আমি চাই আমি যেন মরে যাই।”
তিনি সেই গান রাতভর গাইলেন, যতক্ষণ না তারা নিভে গেল আর চাঁদও অন্ধকার হয়ে গেল। তিনি বাজানো থামালেন এবং শুয়ে পড়লেন, কিন্তু সেই ক্লান্ত ব্লুজ সুর যেন এখনো তার মাথার ভেতর বাজছিল। তিনি ঘুমালেন পাথরের মতো, মৃত মানুষের মতো গভীর ঘুমে।
Droning a drowsy syncopated tune,
একটা ঘুমপাড়ানি তালভাঙা সুরে গুনগুন করছিল,
Rocking back and forth to a mellow croon,
হালকা কণ্ঠের মিষ্টি সুরে দুলছিল সামনের দিকে আর পিছনে,
I heard a Negro play.
আমি এক কৃষ্ণাঙ্গকে বাজাতে শুনলাম।
Down on Lenox Avenue the other night
ল্যানক্স অ্যাভিনিউতে, অন্য এক রাতে,
By the pale dull pallor of an old gas light
এক পুরনো গ্যাসল্যাম্পের ফ্যাকাসে, মলিন আলোয়,
He did a lazy sway. . . .
সে অলস ভঙ্গিতে দুলছিল...
He did a lazy sway. . . .
সে অলস ভঙ্গিতে দুলছিল...
To the tune o’ those Weary Blues.
সেই ক্লান্ত ব্লুজ সুরের ছন্দে।
With his ebony hands on each ivory key
তার কৃষ্ণ কপোলের মতো হাতগুলো বসিয়েছিল সাদা রঙের কি-গুলোর ওপর,
He made that poor piano moan with melody.
সে দুঃখিনী পিয়ানোকে কাঁদিয়ে তুলেছিল সুরে।
O Blues!
ওহ ব্লুজ!
Swaying to and fro on his rickety stool
তার কাঁপা কাঁপা মোচড়ানো স্টুলে সামনে-পিছনে দুলতে দুলতে,
He played that sad raggy tune like a musical fool.
সে বাজাচ্ছিল সেই বিষণ্ন র্যাগি সুর যেন এক সুরবুদ্বক পাগল।
Sweet Blues!
মধুর ব্লুজ!
Coming from a black man’s soul.
এক কৃষ্ণাঙ্গের আত্মার ভেতর থেকে উঠে আসা।
O Blues!
ওহ ব্লুজ!
In a deep song voice with a melancholy tone
একটা গভীর সঙ্গীত-কণ্ঠে, বিষণ্ন সুরে,
I heard that Negro sing, that old piano moan—
আমি শুনলাম সেই কৃষ্ণাঙ্গ গাইছে, আর সেই পুরনো পিয়ানো কাঁদছে—
“Ain’t got nobody in all this world,
“এই দুনিয়ায় আমার কেউ নেই,
Ain’t got nobody but ma self.
নিজে ছাড়া আর কেউই নেই।
I’s gwine to quit ma frownin’
আমি আর কপাল কুঁচকাব না,
And put ma troubles on the shelf.”
আর আমার দুঃখগুলো তুলে রাখব তাকের ওপর।”
Thump, thump, thump, went his foot on the floor.
থাপ, থাপ, থাপ—মেঝেতে পড়ছিল তার পায়ের শব্দ।
He played a few chords then he sang some more—
সে কয়েকটা কর্ড বাজাল, তারপর আবার গাইতে লাগল—
“I got the Weary Blues
“আমার কাছে আছে ক্লান্ত ব্লুজ,
And I can’t be satisfied.
আর আমি কোনোভাবেই তৃপ্ত হতে পারি না।
Got the Weary Blues
আছে ক্লান্ত ব্লুজ
And can’t be satisfied—
আর তৃপ্তি মেলে না—
I ain’t happy no mo’
আমি আর খুশি নই,
And I wish that I had died.”
আর আমি চাইতাম যেন মরে যেতাম।”
And far into the night he crooned that tune.
রাত গভীর পর্যন্ত সে সেই সুর গুনগুন করে গাইছিল।
The stars went out and so did the moon.
তারা নিভে গেল, আর চাঁদও মিলিয়ে গেল।
The singer stopped playing and went to bed
গায়ক থেমে গেল, পিয়ানো ছেড়ে শুয়ে পড়ল,
While the Weary Blues echoed through his head.
আর তার মাথার ভেতর প্রতিধ্বনিত হতে থাকল ক্লান্ত ব্লুজ।
He slept like a rock or a man that’s dead.
সে ঘুমিয়ে পড়ল একখণ্ড পাথরের মতো, অথবা মৃত মানুষের মতো.