Robert Lee Frost was an American poet. He was famous for writing about rural life in a realistic way and using everyday American speech. Frost often wrote about life in New England in the early 1900s. He used these settings to talk about deep social and philosophical ideas.
Born: March 26, 1874, San Francisco, California, United States
Died: January 29, 1963 (age 88), Boston, Massachusetts, United States
Inspired by: William Wordsworth, John Keats.
Published : Robert Frost's poem "Birches" was published in The Atlantic Monthly in August 1915. It was later included in Frost's 1916 collection, Mountain Interval.
Composition: Frost wrote "Birches" between 1913 and 1914 while living in England.
Form: The poem is written in 59 lines of blank verse.
Theme: The poem explores the tension between reality and imagination, and the idea of escaping into nature.
Symbolism: The birch tree symbolizes resilience and endurance, and the poem's themes resonate with readers across different historical periods.
Significance: "Birches" is one of Frost's most anthologized poems. It's considered a timeless classic in American literature.
রবার্ট ফ্রস্ট ১৯১৩ থেকে ১৯১৪ সালের মধ্যে “Birches” কবিতাটি লিখেছিলেন, এবং এটি শেষ পর্যন্ত ১৯১৫ সালের আগস্ট সংখ্যায় The Atlantic Monthly পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। পরে কবিতাটি ফ্রস্টের তৃতীয় কবিতার সংকলন Mountain Interval-এ অন্তর্ভুক্ত হয়। ৫৯ লাইনের এই কবিতাটি ব্ল্যাংক ভার্সে রচিত, এবং এতে এমন একজন বক্তার কথা বলা হয়েছে যিনি কল্পনা করতে ভালোবাসেন যে, বরফে ঢাকা বার্চ গাছগুলো যে নুয়ে পড়েছে, তার কারণ হলো একটি ছোট ছেলে সেগুলিতে উঠে খেলেছে এবং নমনীয় গাছের শিখরে ধরে মাটিতে দোল খেতে খেতে নেমেছে। পরে এটা পরিষ্কার হয়ে যায় যে, এই কাজটি বক্তা নিজেই একসময় শৈশবে করতেন, এবং এর ফলে পুরো কবিতাটি এক ধরণের নস্টালজিক উদযাপন হয়ে ওঠে শৈশবের আনন্দের। একই সাথে, এতে শিশুসুলভ স্বতঃস্ফূর্ততার সঙ্গে প্রাপ্তবয়স্ক জীবনের গম্ভীর, একঘেয়ে বাস্তবতার একটি বিপরীতমুখী চিত্রও তুলে ধরা হয়েছে।
যখনই বক্তা নুয়ে পড়া বার্চ গাছগুলো দেখতে পান, যেগুলো আশেপাশের সোজা দাঁড়িয়ে থাকা গাছগুলোর মধ্যে আলাদা হয়ে চোখে পড়ে, তখন তিনি কল্পনা করতে ভালোবাসেন যে এইভাবে নুয়ে যাওয়ার কারণ হলো একটি ছোট ছেলে তাদের সরু উপরের ডালপালাগুলো ধরে রেখেছিল এবং নমনীয় গাছগুলোর শিখর হাতে নিয়ে মাটির দিকে দুলে দুলে নেমেছিল। যদিও, বক্তা জানেন যে গাছ থেকে এভাবে দুলে নামা আসলে গাছগুলোকে এমনভাবে স্থায়ীভাবে নুয়ে রাখে না যেভাবে আইস-স্টর্ম বা বরফঝড় তা করে।
বক্তার মতে, বেশিরভাগ মানুষই এমন দৃশ্য দেখেছেন—বরফে ঢাকা বার্চ গাছ, উজ্জ্বল সকালে, শীতের বৃষ্টির পর। এমন সময়ে, এই বার্চ গাছগুলো বাতাসে একে অপরের সঙ্গে ঘষা খেতে থাকে, আর তাদের ডালপালার চারপাশের বরফ চকমক করতে করতে ফাটতে শুরু করে। কিছুক্ষণের মধ্যেই সূর্যের তাপে ডালপালায় জমে থাকা সেই বরফ গলে যেতে শুরু করে, আর পাতলা বরফের স্তরগুলো ভেঙে মাটিতে পড়ে যায়, যেখানে তুষারপাতের ফলে শক্ত এক স্তর তৈরি হয়েছে। এই পড়ে ভাঙার ফলে এতগুলো বরফের টুকরো তৈরি হয় যে মনে হয় যেন আকাশে কোনো গোলাকার বস্তু ভেঙে পড়ে গেছে পৃথিবীতে। গাছগুলো এতটাই বরফের ভারে নুয়ে পড়ে যে তারা রোগা-পাতলা ফার্ন গাছের স্তরের সমান নিচে চলে যায়। যদিও তারা এই চাপের কারণে ভেঙে পড়ে না, কিন্তু দীর্ঘ সময় ধরে এমনভাবে নুয়ে থাকার ফলে আর কখনও তাদের আগের উচ্চতায় ফিরে যেতে পারে না। এই কারণেই পথচারীরা এমন গাছগুলোকে বহু বছর ধরে মাটির দিকে বাঁকা হয়ে থাকতে দেখেন, তাদের পাতাগুলো এমনভাবে নিচের দিকে ঝুলে থাকে যেমনভাবে মেয়েরা যখন হাঁটু আর হাতের উপর ভর দিয়ে ঝুঁকে পড়ে, তখন তাদের চুল সামনে ঝুলে পড়ে আর রোদে শুকিয়ে যায়।
এই পর্যায়ে, বক্তা আবার কবিতার মূল বিষয়ে ফিরে আসেন, কারণ তিনি বরফঝড়ের প্রভাব বর্ণনা করতে করতে কিছুটা ভিন্ন পথে চলে গিয়েছিলেন। মূলত, বক্তা বলতে চেয়েছিলেন যে এটি অনেক বেশি মনোমুগ্ধকর কল্পনা যে কোনো ছেলে গাছগুলোকে নুয়ে দিয়েছে গাছের ডগায় চড়ে দুলে দুলে নামার মাধ্যমে, যখন সে তার পরিবারের গরুগুলোর দেখভাল করতে যাচ্ছিল। এই ছেলেটি, বক্তার কল্পনায়, শহরে গিয়ে বেসবল খেলতে পারত না কারণ সে ছিল ঘন জঙ্গলের অনেক ভিতরে, তাই তাকে নিজের আনন্দ নিজেকেই খুঁজে বের করতে হতো, সারা বছর জুড়েই। ধীরে ধীরে, সে তার বাবার সম্পত্তিতে থাকা সব বার্চ গাছে চড়ে, দুলে দুলে সেগুলো নুয়ে ফেলেছিল, যা গাছগুলিকে নমনীয় আর ঝুলে পড়া করে তুলেছিল। সে এতবার এটি করেছিল যে ওই এলাকায় কোনো বার্চ গাছ অবশিষ্ট ছিল না যেটি তার এই খেলাধুলার ফলে নুয়ে যায়নি।
ছেলেটি বার্চ গাছ থেকে কীভাবে নিরাপদে দুলে নামতে হয় তা শিখে নিয়েছিল—সে বুঝেছিল যে গাছের সেই অংশে পৌঁছানোর আগে লাফ দিলে চলবে না, যেখানে গাছের গুঁড়ি সবচেয়ে নমনীয়, কারণ তা না হলে গাছটা ভেঙে যেতে পারে এবং দ্রুত মাটিতে পড়ে যেতে পারে। ছেলেটি আত্মসংযম বজায় রেখে ধীরে ধীরে উঠে যেত গাছের সর্বোচ্চ ডালপালায়, যেমনভাবে কেউ খুব ধীরে ধীরে একটি কাপ ভর্তি করে ঠিক কিনারার কাছাকাছি, এমনকি একটু উপরে পর্যন্ত নিয়ে যায়, তেমন যত্ন নিয়ে। তারপর, যখন সে গাছের চূড়ায় পৌঁছাত, তখন সে লাফ দিত এবং তার পা দুটো মসৃণভাবে বাতাসে ছুঁড়ে দিত, ধীরে ধীরে ভেসে ভেসে সে মাটিতে নেমে আসত।
বক্তা নিজেও একসময় এমনই একজন ছেলে ছিলেন, যিনি বার্চ গাছ থেকে দুলে নামতেন, আর এখন তিনি কল্পনা করেন একদিন আবারও বার্চ গাছে চড়ে দোল খাওয়ার। এই কল্পনাটা তার মনে আসে যখন তিনি দৈনন্দিন জীবনের খুঁটিনাটি আর বিরক্তিকর দিকগুলোতে হাঁপিয়ে ওঠেন—এই অভিজ্ঞতা যেন কোনো নির্দিষ্ট পথ ছাড়াই বনজঙ্গলের মধ্য দিয়ে যাওয়ার মতো, যেখানে গাছপালা আর মাকড়সার জাল মুখে এসে লাগে, আর একটা ছোট ডাল চোখের ওপর কেটে দিয়ে আঁচড় ফেলে।
বক্তা বলেন, কিছু সময়ের জন্য পৃথিবী থেকে পালিয়ে যাওয়া ভালো হতো, আর তারপর কিছুক্ষণ পর আবার ফিরে এসে সবকিছু নতুন করে শুরু করা। তবে এই কথা বলার মানে এই নয় যে তিনি চান কোনো সর্বজ্ঞ সত্তা তার এই ইচ্ছার ভুল ব্যাখ্যা করে তাকে পৃথিবী থেকে চিরতরে সরিয়ে ফেলুক, কোনো ফেরার পথ ছাড়াই। বক্তা বিশ্বাস করেন, পৃথিবীই একমাত্র জায়গা যেখানে ভালোবাসার মতো জিনিস পুরোপুরি উপভোগ করা যায়, আর পৃথিবীর বাইরে এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে এর চেয়ে ভালো কিছু হতে পারে। বক্তা চান যেন তার মৃত্যু হয় একটি বার্চ গাছে চড়ে, তার অন্ধকার ডাল আর বরফে ঢাকা গুঁড়ি বেয়ে স্বর্গের দিকে উঠে যেতে যেতে—যতক্ষণ না তিনি এত ওপরে উঠে যান যে গাছটি তার ওজন আর সহ্য করতে না পেরে ধীরে ধীরে বেঁকে যায় এবং তাকে আবার মাটিতে ফিরিয়ে দেয়। এই পৃথিবী থেকে কিছুক্ষণের জন্য দূরে গিয়ে আবার ফিরে আসার অনুভূতিটা, বক্তার মতে, সত্যিই দারুণ হবে। কারণ বার্চ গাছে দুলে বেড়ানো একজন মানুষ হওয়ার চেয়ে খারাপ কিছু তো সত্যিই আছে।
When I see birches bend to left and right
যখন দেখি বার্চ গাছগুলো বাঁকছে বাম আর ডানে
Across the lines of straighter darker trees,
সোজা আর ঘন গাঢ় গাছগুলোর সারির মাঝখান দিয়ে
I like to think some boy's been swinging them.
আমি ভাবতে ভালোবাসি—কোনো এক ছেলে হয়তো দোল খাচ্ছিলো ওদের ডালে
But swinging doesn't bend them down to stay
কিন্তু দোল খাওয়া গাছকে চিরকাল ভাঁজ করে রাখে না
As ice-storms do. Often you must have seen them
যেভাবে তুষার-ঝড় করে। তুমি নিশ্চয়ই দেখেছো প্রায়ই
Loaded with ice a sunny winter morning
বরফে ঢাকা, এক রৌদ্রজ্জ্বল শীতের সকালে
After a rain. They click upon themselves
বৃষ্টির পরে। তারা নিজের গায়েই ঠুকঠুক শব্দ তোলে
As the breeze rises, and turn many-colored
হালকা বাতাসে, আর রঙ বদলায় নানা বর্ণে
As the stir cracks and crazes their enamel.
যখন ঝাঁকুনিতে তাদের বার্নিশ ফেটে যায় ও চির ধরে
Soon the sun's warmth makes them shed crystal shells
শিগগিরই সূর্যের তাপে তারা ঝরিয়ে ফেলে স্ফটিক খোল
Shattering and avalanching on the snow-crust—
ভেঙে পড়ে তুষারের চাঁইয়ের ওপর ধসের মতো
Such heaps of broken glass to sweep away
এমন ভাঙা কাঁচের স্তূপ—যেন ঝাড়ু দিয়ে সরাতে হয়
You'd think the inner dome of heaven had fallen.
তুমি ভাবতে পারো যেন স্বর্গের ভেতরের গম্বুজটাই পড়ে গেছে
They are dragged to the withered bracken by the load,
ওরা ভারে টেনে নেয়া হয় শুকনো ফার্নের দিকে
And they seem not to break; though once they are bowed
তারা যেন ভাঙে না—যদিও একবার নিচু হলে
So low for long, they never right themselves:
অনেকদিন নিচু থেকে আর তারা সোজা হতে পারে না
You may see their trunks arching in the woods
তুমি দেখতে পারো তাদের গুঁড়িগুলো বনের মধ্যে বেঁকে গেছে
Years afterwards, trailing their leaves on the ground
বছর বছর ধরে, পাতাগুলো যেন মাটি ছুঁয়ে টেনে চলেছে
Like girls on hands and knees that throw their hair
যেন মেয়েরা হাঁটু গেড়ে বসে, হাত টেকিয়ে, চুল ছুঁড়ে দিচ্ছে
Before them over their heads to dry in the sun.
নিজেদের সামনে মাথার উপর দিয়ে, রোদে শুকানোর জন্য
But I was going to say when Truth broke in
কিন্তু আমি তো বলতেই যাচ্ছিলাম, তখন ‘সত্য’ এসে ঢুকে পড়ল
With all her matter-of-fact about the ice-storm
বরফ-ঝড়ের সেই কঠোর বাস্তব তথ্য নিয়ে
I should prefer to have some boy bend them
আমার বরং ভালো লাগতো যদি কোনো ছেলে গাছগুলো ভাঁজ করত
As he went out and in to fetch the cows—
যখন সে যেতো গরু আনতে—একবার বাইরে, একবার ঘরে
Some boy too far from town to learn baseball,
কোনো ছেলে যে শহর থেকে এত দূরে, সে বেসবল শেখেনি
Whose only play was what he found himself,
যার একমাত্র খেলা ছিল—যা সে নিজে খুঁজে পেত
Summer or winter, and could play alone.
গ্রীষ্ম হোক বা শীত, সে একা একাই খেলতে পারতো
One by one he subdued his father's trees
এক এক করে সে বশে এনেছিল তার বাবার গাছগুলো
By riding them down over and over again
বারবার চড়ে বসে নিচে নামিয়ে
Until he took the stiffness out of them,
যতক্ষণ না সে গাছগুলোকে নরম করে ফেলে
And not one but hung limp, not one was left
আর একটিও সোজা থাকেনি—সবই ঝুলে পড়েছিল
For him to conquer. He learned all there was
তার জয়ের জন্য আর কিছু বাকি ছিল না। সে শিখেছিল সবই
To learn about not launching out too soon
এমনকি শিখেছিল, খুব তাড়াতাড়ি ঝাঁপ দেওয়া ঠিক নয়
And so not carrying the tree away
না হলে গাছটা পুরো নিচে পড়ে যেতে পারে
Clear to the ground. He always kept his poise
গাছের গোড়া পর্যন্ত। সে সবসময় ভারসাম্য রাখতো
To the top branches, climbing carefully
চূড়ান্ত ডাল পর্যন্ত, সাবধানে উঠে যেত
With the same pains you use to fill a cup
যেমনটা কষ্ট করে তুমি এক কাপ ভর্তি করো
Up to the brim, and even above the brim.
ঠিক কিনার পর্যন্ত, এমনকি তারও একটু ওপরে
Then he flung outward, feet first, with a swish,
তারপর সে ছুঁড়ে দিত নিজেকে বাইরের দিকে, পা আগে
Kicking his way down through the air to the ground.
হাওয়ায় লাথি মেরে নেমে আসতো মাটির দিকে
So was I once myself a swinger of birches.
আমিও একসময় ছিলাম বার্চ গাছে দোল খাওয়া ছেলে
And so I dream of going back to be.
আর আমি স্বপ্ন দেখি আবার সেই সময়ে ফিরে যাওয়ার
It's when I'm weary of considerations,
যখন আমি ক্লান্ত হয়ে যাই চিন্তা ভাবনায়
And life is too much like a pathless wood
আর জীবন তখন হয়ে ওঠে দিকহীন এক বন
Where your face burns and tickles with the cobwebs
যেখানে মুখে লাগে মাকড়সার জাল, জ্বালা করে আর চুলকায়
Broken across it, and one eye is weeping
জাল ছিঁড়ে মুখে লাগে, আর এক চোখে জল আসে
From a twig's having lashed across it open.
একটা ডাল মুখে চড় মেরে সেই চোখ ফাটিয়ে দেয়
I'd like to get away from earth awhile
আমি চাই একটুখানি পৃথিবী থেকে দূরে যেতে
And then come back to it and begin over.
তারপর আবার ফিরে এসে সব নতুন করে শুরু করতে
May no fate willfully misunderstand me
ভাগ্য যেন ইচ্ছাকৃতভাবে আমাকে ভুল না বোঝে
And half grant what I wish and snatch me away
আমার ইচ্ছার অর্ধেক পূর্ণ করে আমাকে টেনে না নিয়ে যায়
Not to return. Earth's the right place for love:
যেখান থেকে আর ফেরা যায় না। পৃথিবীই ভালোবাসার সঠিক স্থান
I don't know where it's likely to go better.
আমি জানি না ভালোবাসা কোথায় আর এর চেয়ে ভালো হতে পারে
I'd like to go by climbing a birch tree,
আমি যেতে চাই একটি বার্চ গাছে চড়ে
And climb black branches up a snow-white trunk
আর উঠতে চাই কালো ডাল বেয়ে সাদা-বরফে ঢাকা গুঁড়ি ধরে
Toward heaven, till the tree could bear no more,
স্বর্গের দিকে, যতক্ষণ না গাছ আর নিতে পারে ভার
But dipped its top and set me down again.
তখন তার শিখর নিচু হয়ে আবার নামিয়ে দেয় আমাকে
That would be good both going and coming back.
তা হলে যাওয়া আর ফেরা—দুটোই হতো অপূর্ব
One could do worse than be a swinger of birches.
বার্চ গাছে দোল খাওয়া একজনে থাকা—এর চেয়ে খারাপ কিছু হতে পারে